প্রাকৃতিক ভাবে দাত সাদা করার কিছু উপায়

Bangla Health Tips 2024 | দাত সাদা করার কিছু উপায় 


ঝকঝকে সাদা দাত কার ভালো লাগেনা বলেন?সুন্দর ও ঝকঝকে দাতের হাসিই পারে অনেকের মন গলাতে।অফিসের বস থেকে ঘরের বউ কিংবা স্বামী সবাই কিন্তু নানারকম বদঅভ্যাসের কারনে/ ঠিকমত যত্নের অভাবে দাতে কালো কিংবা হলুদ দাগ পড়ে যা দাতের সৌন্দর্য একেবারে নস্ট করে দেয়।অনেকেই দাত সাদা করতে ডেন্টিস্টের কাছে যান।কিন্তু ঘরে বসেই দাত সাদা করা যায় খুব সহজেই।চলুন আজকে জেনে নেই কিভাবে ঘরে বসেসে দাত সাদা করবেন।

Health Tips Bangla language


Bangla Health Tips 2018 | দাত সাদা করার কিছু উপায় (২০১৮)

1. লেবু
লেবু দিয়ে শরবত

2. Bangla Health Tips - বেকিং পাউডার 


- সারাবছরই নাস্তা বানাতে কম বেশি বেকিং পাউডার সবাই ই ব্যবহার করে।
বিশেষ করে রমজানে ইফতার বানাতে বেকিং পাউডার অন্যতম একটি উপাদান।
চলুন জেনে নিই বেকিং পাউডার দিয়ে কিভাবে দাত সাদা করা যায়
ব্রাশ অল্প পরিমানে ভিজিয়ে নিয়ে পেস্টের সাথে বেকিং পাউডার মিশিয়ে 2/3 মিনিট ব্রাশ করুন, দেখুন দাত হবে ঝকঝকে সাদা।


3, স্ট্রবেরী ( দাত সাদা করার  উপায় )


- স্ট্রবেরী ফলটা বিদেশি, তবুও সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে এই ফলের চাহিদা এবং যোগান দুই বৃদ্ধি পেয়েছে। স্ট্রবেরী ফলের মধ্যে ছোট ছোট বিচি থাকে, বিচিগুলো দিয়ে সপ্তাহে দুবার দাতের বাইরের অংশ ঘুষুন।এতে দাতের ময়লা দূর হবে এবং দাত হবে সাদা।

আরো জানুনঃ  মোটা হওয়ার উপায় 

4 , Bangla Health Tips  কমলালেবুর খোসা

- কমলালেবুর কোয়া তো অনেক খেলেন এবার কমলার খোসাও খান  মজা করলাম 
কমলার খোসায় প্রচুর পরিমানে পটাসিয়াম আর ভিটামিন সি থাকায় এটি অনুজীবের সাথে লড়াই করে।
ফলে দাতে পোকা হতে পারেনা।
দাত থাকে পরিস্কার ও সুন্দর।
সকালে ঘুম থেকে উঠে পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে কমলার খোসা দাতে ঘুষে কিছুক্ষণ রেখে দিন। 

 দাত সাদা করার  উপায়


5, মাশরুম
- মাশরুম খেতে পছন্দ করুন কিংবা না করুন তবে জেনে রাখুন মাশরুম আপনার দাতের জন্য অনেক উপকারি। মাশরুমে প্রচুর পরিমানে পলিস্যাকারাইড থাকাতে ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধিতে বাধা দেয়।
দাতের অযাচিত ক্ষয় প্রতিরোধ করে।
ডেন্টাল প্লাক হতে দেয় না।
আজকে থেকেই নিয়মিত মাশরুম খাওয়া শুরু করুন, দাত সুস্থ রাখুন।
  • মাশরুম এর উপকারিতা 
  • মাশরুমের বীজ 
  • মাশরুম খাওয়ার নিয়ম 
  • ঝিনুক মাশরুম 
  • মাশরুম বীজের দাম 
  • মাশরুমের অপকারিতা 
  • মাশরুম চাষে আয় ব্যয় 
  • মাশরুম কোম্পানি


6, দাত সাদা করার উপায়- সবুজ চা

সবুজ চা

- চা খেতে কে পছন্দ করেনা?
শিশু থেকে বৃদ্ধ সবাই কমবেশি চা পান করতে পছন্দ করে। যদিও বলা হয়ে থাকে ব্রিটিশদের থেকে আমরা শুধু চা খাওয়ার মত বদঅভ্যাস ই শিখেছি ভালো কিছু শিখিনি তবুও এই বদঅভ্যাসেরও উপকারিতা আছে।
কিন্তু তা সবুজ চা'য়ে।
গ্রিন টি কিংবা সবুজ চাতে প্রচুন এন্টি অক্সিডেন্ট থাকায় দাতে হলুদ রং পড়কে বাধা দেয়। ফলে দাত হলদে হওয়া থেকে রক্ষা পায়।
এখন প্রায় প্রতিটা মুদির দোকানেই সবুজ চা পাওয়া যায়।
ট্রাই করে দেখতে পারেন।


7. কাঠ কয়লার মিক্স।


- আমাদের দাদা কিংবা দাদার দাদাদের আমলে দাত মাজার একমাত্র পদ্ধতি ছিল কাঠ কয়লার মিশ্রন।
Oops Sorry বিভিন্ন গাছের ডালও ব্যবহৃত হতো দাত মাজতে।
তবুও কাঠ কয়লায় বেশি প্রচলিত ছিল।
আধুনিক যুগে আধুনিক সব কিছু, তারমধ্যেও কাঠ কয়লা কিন্তু তার গুনাগুন হারিয়ে ফেলেনি।
দাত সাদা করতে কাঠ কয়লা এখনো কার্যকর।


মেডিকেল টিপস



8, চা, কফি কিংবা সোডা জাতীয় পাণিয় পান করতে পাইপ/ স্ট্র এর।
ব্যবহার।

- উপরেই বলেছি ব্রিটিশদের থেকে বদঅভ্যাস গুলো আমরা খুব ভালোভাবে আয়ত্ত করেছি 
চা কফি কিংবা সোডা জাতীয় সকল ড্রিংক্স দাতের শত্রু।
এগুলো দাতের রং নস্ট করে দেয়।
এগুলো পান করা থেকে পুরোপুরি দূরে থাকতে না পারলে পাইপ / স্ট্র ব্যবহার করবেন। পাইপ ব্যবহারের ফলে দাতের উপর এগুলোর নেগেটিভ প্রভাব পড়তে পারেনা, দাত থাকে সাদা।


9. নারকেল তেল।
- নারিকেলের তেল যে শুধু চুলের জন্যই উপকারী তা কিন্তু নয়, দাতের জন্যও নারিকেল তেল সমান উপকারি।
মুখভর্তি নারিকেল তেল নিয়ে 10/15 মিনিট রেখে দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন।
আশা করি দাত সাদা হবে।


তবে সাবধান এই নিয়মটির জন্য কোনপ্রকার রিস্ক আমি নিতে চাই না,
নারিকেল তেল দিয়ে দাত সাদা করার উপায়টি আমি পেয়েছিলাম প্রথম আলো তে।


  1. - Bangla Health Tips 
  2. - Bangla Doctor Tips
  3. - মেডিকেল টিপস


দাঁত ক্ষয় এবং গহ্বর বিশ্বের সবচেয়ে সাধারণ মুখের স্বাস্থ্য সমস্যার মধ্যে রয়েছে। এই সমস্যাগুলি প্রায়শই শিশু, কিশোর এবং বয়স্ক প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে দেখা যায়। তবে যে কেউ গহ্বর পেতে পারেন।
দাঁতের গহ্বর, যা ক্যারিজ হিসাবেও পরিচিত, দাঁতে ক্ষয় হওয়ার কারণে দাঁতে ছিদ্র হয়। ক্ষয় সাধারণত একটি ব্যাকটিরিয়া সংক্রমণের কারণে ঘটে যা দাঁতে শক্ত টিস্যুগুলির ক্ষয়ক্ষতি ও ধ্বংসের কারণ করে।
কয়েকটি কারণে আপনার দাঁতে আটকে থাকা খাবার, ঘন ঘন স্নাকিং বা চুমুক দেওয়া, মুখের স্বাস্থ্যকর দুর্বলতা, পর্যাপ্ত ফ্লোরাইড না পাওয়া, শুকনো মুখ, জীর্ণ ফিলিংস বা ডেন্টাল ডিভাইসগুলি সহ কয়েকটি জটিল কারণগুলি গহ্বর হওয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলতে পারে। অ্যানোরেক্সিয়া এবং বুলিমিয়ার মতো খাওয়াজনিত সমস্যাগুলি বার বার শুদ্ধ হওয়ার কারণে গুরুতর ডেন্টাল সমস্যায়ও অবদান রাখতে পারে।
সমস্যার ধরণ এবং তীব্রতার উপর নির্ভর করে গহ্বরগুলির লক্ষণ এবং লক্ষণগুলি পৃথক হয়। কিছু সাধারণ লক্ষণগুলির মধ্যে রয়েছে দাঁত ব্যথা, দাঁতের সংবেদনশীলতা, খাওয়া বা পান করার সময় হালকা থেকে তীব্র ব্যথা, সংক্রামিত দাঁতে দৃশ্যমান ছিদ্র বা পিট এবং দাঁতের পৃষ্ঠের কালো, বাদামী বা সাদা দাগ।


যদি গহ্বরগুলির চিকিত্সা না করা হয় তবে তারা গুরুতর দাঁত ব্যথা, সংক্রমণ এবং দাঁত নষ্ট হতে পারে। দাঁতের ক্ষয় এবং গহ্বরগুলির কিছু চিকিত্সা হ'ল ফিলিংস, মুকুট এবং মূলের খাল।
গহ্বর প্রতিরোধ এবং বিদ্যমান গহ্বরগুলি আরও খারাপ হওয়া থেকে বিরত রাখার দিকে প্রথম পদক্ষেপটি আপনার দাঁতগুলির ভাল যত্ন নেওয়া। দিনে কমপক্ষে 2 মিনিটের জন্য দাঁত ব্রাশ করুন সকালে এবং শয়নকালের আগে। দিনে একবার ফ্লস করুন এবং প্রতিদিন আপনার জিহ্বা পরিষ্কার করুন।
কিছু প্রাকৃতিক প্রতিকার রয়েছে যা ত্রাণ সরবরাহ করতে এবং ভাল মৌখিক স্বাস্থ্য বজায় রাখতে সহায়তা করতে পারে। এছাড়াও, সঠিক নির্ণয় এবং চিকিত্সার জন্য আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।

Next Post Previous Post