ইসলামিক ছবি বা ইসলামিক পিকচার | ইসলামিক সুন্দর ছবি বাংলা পিক ফটো ডাউনলোড
ফেসবুকে অনেক সুন্দর সুন্দর ইসলামিক পেজ আছে। তারা ভালো কোয়ালিটির ইসলামিক ছবি শেয়ার করে থাকে, কিন্তু সব সময় সব ছবি এক সাথে পাওয়া যায় না কিংবা একটা পেজ পেলে আরেকটা পেজ খুজে পাওয়া যায় না। আমি এই পোস্টে বিভিন্ন ইসলামিক পেজের পিকচার একসাথে পোস্ট করছি।
আপনি এই পোস্ট থেকে অনেক গুলো ইস্লমাইক বাংলা লেখা পিক পাবেন। ছবি তে যাদের নাম আছে তারাই মূল ক্রেডিট এর হকদার।
আপনি যদি কোরান এর আয়াত কিংবা হাদিস এর লেখা ইসলামিক ছবি বা পিকচার খুজে থাকেন তাহলে এই পোস্ট টি আপনার জন্য। এখানে আমি চেষ্টা করেছি ২০০ এর বেশি সুন্দর সুন্দর ইসলামিক পিক আপলোড করতে। ছবি গুলো Fear Allah ও অন্যান্য বাংলা ইসলামিক পেজ থেকে নেওয়া। ভালো লাগলে তাদের পেজ ফলো করবেন নিয়মিত আপডেট পেতে।
ইসলামিক ছবি ২০২৩
আরো দেখুন ঃ Bangla→ Islamic Quotes Pictures
See More ⇒ লাল গোলাপ ফুলের ছবি
মুসলিম শাসকদের বিরুদ্ধে হিন্দুদের মিথ্যা প্রোপাগান্ডার জবাব আমেরিকান প্রফেসর এর ।
বিস্তারিতপড়ুন ঃ বাদশা আলমগির
ইসলামিক পিকচার Download
ছোট ছোট কোরান আয়াত হাদিস ইসলামিক ছবি
ইসলামিক পিকচার
ইসলামিক পিক
কোরআন এর আয়াতের বাংলা ছবি
ইসলামিক ছবি facebook New
বাংলা ইসলামিক পিকচার কালেকশন
ইসলামিক ছবি বাংলা
ইসলামিক মানুষের ছবি ইমেজ বাংলা
ইসলামিক সুন্দর ছবি
ইসলামিক ছবি ডাউনলোড ২০২৩
করোনা ভাইরাসের ক্ষেত্রে প্রথম যে ভুলটা হয়েছে,
সেটা হলো মানুষকে বলা হয়েছে, এটা একটা নতুন ভাইরাস। নতুনের জন্য দ্বারা ব্যবহার করেছে ‘নবেল’ শব্দটা। যেহেতু বিষয়টি নতুন, তাই মানুষের কাছে বিষয়টি অজানা। আর অজানাকে মানুষ সব সময় ভয় করে। জানাকে কিন্তু ভয় করে না।
সেটা হলো মানুষকে বলা হয়েছে, এটা একটা নতুন ভাইরাস। নতুনের জন্য দ্বারা ব্যবহার করেছে ‘নবেল’ শব্দটা। যেহেতু বিষয়টি নতুন, তাই মানুষের কাছে বিষয়টি অজানা। আর অজানাকে মানুষ সব সময় ভয় করে। জানাকে কিন্তু ভয় করে না।
করোনা ভাইরাসের ক্ষেত্রে এই অজানা তত্ত্বটা ব্যবহার করেই ভুল করা হয়েছে।
যদি বলা হতো- করোনা ভাইরাস আজ থেকে ৯০ বছর আগে আবিষ্কার হওয়া একটি ভাইরাস, যা আমাদের সিজনাল জ্বর-ঠাণ্ডা-সর্দি-কাশীর তৈরী করে। মাঝে মাঝে ভাইরাসটি টাইপ চেঞ্জ করে আসে। এ বছর ভাইরাসটি নতুন একটি টাইপে আসছে, যা তুলনামূলক অসুস্থতা বেশি করতে পারে।
যদি বলা হতো- করোনা ভাইরাস আজ থেকে ৯০ বছর আগে আবিষ্কার হওয়া একটি ভাইরাস, যা আমাদের সিজনাল জ্বর-ঠাণ্ডা-সর্দি-কাশীর তৈরী করে। মাঝে মাঝে ভাইরাসটি টাইপ চেঞ্জ করে আসে। এ বছর ভাইরাসটি নতুন একটি টাইপে আসছে, যা তুলনামূলক অসুস্থতা বেশি করতে পারে।
আমার এ কথার মধ্যে কিন্তু কোন ভুল নাই। কিন্তু মানুষ জানলো আসলে করোনা ভাইরাসটি কি ?
এবং কি ধরনের রোগ ঘটায়। এবং তার নতুন টাইপটা কি ধরনের রোগ ঘটাইতে পারে।
স্বাভাবিকভাবে সে কয়েকদিন তার জ্বর-ঠাণ্ডা-কাশী-সর্দি হতে পারে এমন বিষয়গুলো এড়ায় যাবে।
বা সতর্ক থাকবে। এর জন্য কিছু প্রতিরোধ ব্যবস্থা যেমন- গরম পানি দিয়ে গড়গড়া করা, ঠাণ্ডা জাতীয় জিনিসগুলো এড়িয়ে যাওয়া, সব সময় চিকিৎসকের পরমর্শ নেয়া, সেকেন্ডারী ইনফেকশন রুখতে শুরুতেই এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা, কাশী/শ্বাস প্রশ্বাস নিতে সমস্যা মনে হইলে নেবুলাইজেশন করা, হাপানি রুগীদের সতর্ক থাকতে বলা, বেশি অসুস্থ লাগলে হাসপাতালে যাওয়া।
এবং কি ধরনের রোগ ঘটায়। এবং তার নতুন টাইপটা কি ধরনের রোগ ঘটাইতে পারে।
স্বাভাবিকভাবে সে কয়েকদিন তার জ্বর-ঠাণ্ডা-কাশী-সর্দি হতে পারে এমন বিষয়গুলো এড়ায় যাবে।
বা সতর্ক থাকবে। এর জন্য কিছু প্রতিরোধ ব্যবস্থা যেমন- গরম পানি দিয়ে গড়গড়া করা, ঠাণ্ডা জাতীয় জিনিসগুলো এড়িয়ে যাওয়া, সব সময় চিকিৎসকের পরমর্শ নেয়া, সেকেন্ডারী ইনফেকশন রুখতে শুরুতেই এন্টিবায়োটিক ব্যবহার করা, কাশী/শ্বাস প্রশ্বাস নিতে সমস্যা মনে হইলে নেবুলাইজেশন করা, হাপানি রুগীদের সতর্ক থাকতে বলা, বেশি অসুস্থ লাগলে হাসপাতালে যাওয়া।
এগুলো না করে আমরা করলাম কি ?
মানুষকে ভয় দেখিয়ে দিলাম।
বাপরে বাপ ! এটা একটা ভয়ঙ্কর মহামারী।
এমন মহামারী পৃথিবীতে আর আগে আসে নাই।
এটা হইলেই মানুষ মারা যায়। এই ভাইরাস ধরলে আর রক্ষা নাই।
মিনিটে মিনিটে মিউটেশন করে ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করছে,
মেরুর বরফ গোইল্লা এই ভাইরাস বের হয়ে আসছে,
মনুষ্য জাতি এর মাধ্যমে বিলুপ্ত হবে
এক গির্জায় গিয়ে হাজার লোক শ্বাসকষ্টে মারা গেলো,
শরীরের রোগ প্রতিরোধ এর বিরুদ্ধে অকার্যকর,
শরীরের ভেতর সব অঙ্গপ্রতঙ্গকে এটা অকেজো করে দেয়,
ভেনটিলেটর ছাড়া উপায় নাই
সোশ্যাল ডিসেটেন্স,
লকডাউন,
কারফিউ
পুলিশের পিটানি
জরুরী অবস্থা আর্মি নামাও
জরিমানা করো
মাস্ক
গগলস,
পিপিই
হ্যান্ড স্যানেটাইজার
জীবানুনাশক ছিটাও,
হ্যান্ড গ্লাবস,
১ মি: পর পর হাত ধোও।
এক ঘোষণা ৫০ বার শোনাও,
লাশের ছবি
মর্গে যায়গা নাই,
১৫ দিন পর লাশের স্তুপ
কোটি কোটি মানুষের মৃত্যুর ভবিষ্যত বাণী
বাংলাদেশ ইতালি, স্পেন, আমেরিকা হয়ে গেলো বলে,
ভাইরাস থেকে পালাও সবাই
বাইরে গেলেন তো মরলেন
লাইভে ‘আমার দম বন্ধ হয়ে যাচ্ছে’ টাইপের ভিডিও
অজানা ভয়েস রেকর্ডিং পৌছে যাওয়া
রাস্তায় মানুষ করোনায় মরে পরে থাকছে টাইপের ছবি,
সুন্দরবনে লাশ লুকানোর গোপন তথ্য
৬ ফুট কাছে আসা মানে আমাকে হত্যা করা
পেনডেমিক এর বঙ্গানুবাদ মহামারী করা,
সেই অনুবাদের উপর ভিত্তি করে মসজিদ-মাদ্রাসা বন্ধ করা,
গার্মেন্টসে ভীড় তো লাশের স্তুপ,
শপিং করলেন তা মরলেন,
জীবিকার থেকে জীবন বড়
কোন ওসুধে করোনা সারে না, স্বাস্থ্য বিধি হইলো সব কাজ কর্ম বন্ধ করো,
ডাক্তাররা সব মরে ছাফ হয়ে যাচ্ছে, ডাক্তাররা হাসপাতাল থেকে পালাও,
আগে টেস্ট, পরে চিকিৎসা, মরলে ক্রেডিড করোনা,
মানুষ অসুস্থ হয়ে মরে গেলেও বাচাতে যাবেন না,
লাশ পচে গলে যাক, লাশ দেখতে গেলেও ভাইরাস ধরবে।
এলাকায় লাশ দাফন করলে এলাকাও ভাইরাসময় হবে।
এলাকায় করোনা হাসপাতাল করতে দিবেন না।
আতঙ্ক ছড়ালে যদি মানুষ সতর্ক হয়, তবে আতঙ্ক ছড়ানোই ভালো।
মানুষকে ভয় দেখিয়ে দিলাম।
বাপরে বাপ ! এটা একটা ভয়ঙ্কর মহামারী।
এমন মহামারী পৃথিবীতে আর আগে আসে নাই।
এটা হইলেই মানুষ মারা যায়। এই ভাইরাস ধরলে আর রক্ষা নাই।
মিনিটে মিনিটে মিউটেশন করে ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করছে,
মেরুর বরফ গোইল্লা এই ভাইরাস বের হয়ে আসছে,
মনুষ্য জাতি এর মাধ্যমে বিলুপ্ত হবে
এক গির্জায় গিয়ে হাজার লোক শ্বাসকষ্টে মারা গেলো,
শরীরের রোগ প্রতিরোধ এর বিরুদ্ধে অকার্যকর,
শরীরের ভেতর সব অঙ্গপ্রতঙ্গকে এটা অকেজো করে দেয়,
ভেনটিলেটর ছাড়া উপায় নাই
সোশ্যাল ডিসেটেন্স,
লকডাউন,
কারফিউ
পুলিশের পিটানি
জরুরী অবস্থা আর্মি নামাও
জরিমানা করো
মাস্ক
গগলস,
পিপিই
হ্যান্ড স্যানেটাইজার
জীবানুনাশক ছিটাও,
হ্যান্ড গ্লাবস,
১ মি: পর পর হাত ধোও।
এক ঘোষণা ৫০ বার শোনাও,
লাশের ছবি
মর্গে যায়গা নাই,
১৫ দিন পর লাশের স্তুপ
কোটি কোটি মানুষের মৃত্যুর ভবিষ্যত বাণী
বাংলাদেশ ইতালি, স্পেন, আমেরিকা হয়ে গেলো বলে,
ভাইরাস থেকে পালাও সবাই
বাইরে গেলেন তো মরলেন
লাইভে ‘আমার দম বন্ধ হয়ে যাচ্ছে’ টাইপের ভিডিও
অজানা ভয়েস রেকর্ডিং পৌছে যাওয়া
রাস্তায় মানুষ করোনায় মরে পরে থাকছে টাইপের ছবি,
সুন্দরবনে লাশ লুকানোর গোপন তথ্য
৬ ফুট কাছে আসা মানে আমাকে হত্যা করা
পেনডেমিক এর বঙ্গানুবাদ মহামারী করা,
সেই অনুবাদের উপর ভিত্তি করে মসজিদ-মাদ্রাসা বন্ধ করা,
গার্মেন্টসে ভীড় তো লাশের স্তুপ,
শপিং করলেন তা মরলেন,
জীবিকার থেকে জীবন বড়
কোন ওসুধে করোনা সারে না, স্বাস্থ্য বিধি হইলো সব কাজ কর্ম বন্ধ করো,
ডাক্তাররা সব মরে ছাফ হয়ে যাচ্ছে, ডাক্তাররা হাসপাতাল থেকে পালাও,
আগে টেস্ট, পরে চিকিৎসা, মরলে ক্রেডিড করোনা,
মানুষ অসুস্থ হয়ে মরে গেলেও বাচাতে যাবেন না,
লাশ পচে গলে যাক, লাশ দেখতে গেলেও ভাইরাস ধরবে।
এলাকায় লাশ দাফন করলে এলাকাও ভাইরাসময় হবে।
এলাকায় করোনা হাসপাতাল করতে দিবেন না।
আতঙ্ক ছড়ালে যদি মানুষ সতর্ক হয়, তবে আতঙ্ক ছড়ানোই ভালো।
এত এত আতঙ্ক ছড়িয়ে কি আমরা সত্যিই লাভবান হয়েছি ?
করোনার বিরুদ্ধে আসলেই কি আমাদের এই আতঙ্ক নামক সতর্কতা কোন কাজ করেছে ?
প্রাকৃতিক স্বাভাবিক নিয়মকে কি আমরা বিন্দুমাত্র নড়চড় করতে পেরেছি ?
নাকি আতঙ্ক তৈরী করে আরো নিজেদের ক্ষতি করেছি।
এগুলো না করে, যদি স্বাভাবিকভাবে নিয়ে স্বাভাবিকভাবে সব কিছু সম্মুক্ষিন হতাম, তবে কি আরো সুন্দরভাবে করোনাকে দমন করা যেতো না ??
সময় বলে দেবে, অনেক কিছু।
করোনার বিরুদ্ধে আসলেই কি আমাদের এই আতঙ্ক নামক সতর্কতা কোন কাজ করেছে ?
প্রাকৃতিক স্বাভাবিক নিয়মকে কি আমরা বিন্দুমাত্র নড়চড় করতে পেরেছি ?
নাকি আতঙ্ক তৈরী করে আরো নিজেদের ক্ষতি করেছি।
এগুলো না করে, যদি স্বাভাবিকভাবে নিয়ে স্বাভাবিকভাবে সব কিছু সম্মুক্ষিন হতাম, তবে কি আরো সুন্দরভাবে করোনাকে দমন করা যেতো না ??
সময় বলে দেবে, অনেক কিছু।
-Noyon Chatterjee 6
26 বছর ধরে ময়লা বিক্রি করে জমানো টাকা দিয়ে হজ করলেন ইন্দোনেশিয়ার এক বৃদ্ধা
প্রায় তিন দশক ধরে গোপনে আবর্জনা বাছাই করার পরে বছর বয়সী মেরিয়ানি হজযাত্রা করার স্বপ্নটি অবশেষে উপলব্ধি করছেন।
শুক্রবার সৌদি আরব যাওয়ার আগে তিনি আনাদোলু এজেন্সিকে বলেন , "আমি সবসময় হজের উদ্দেশ্যে যেতে চেয়েছিলাম।"
মেরিণী বলেছিলেন যে ১৯৮০ এর দশকে তাঁর স্বামী মারা গেলে হজযাত্রা সমাপ্ত করার ইচ্ছা তার দৃ stronger় হয়। বিধবা হয়ে চারটি বাচ্চা রেখে নিজের মতো করে চলে গেল, মরিয়ানি শুরুতে কীভাবে অর্থ সাশ্রয় করতে জানত না।
"তাই, আমি জাঙ্ক সংগ্রহ করা শুরু করি," তিনি বলেছিলেন।
মরিয়ানি প্রতিদিন সকাল থেকে কাজ করতেন যতক্ষণ না ফজর আধান পুনর্ব্যবহারযোগ্য আইটেম যেমন প্লাস্টিকের কাপ, বোতল এবং কার্ডবোর্ডের বিটগুলি বিক্রি করতে পারেন সেগুলি সংগ্রহ করতেন।
"ভারী বৃষ্টির পরে, আমি বিক্রি করতে বালু সংগ্রহও করেছি," তিনি যোগ করেছেন।
২০১২ সালে, ১৯ বছর পর, মেরিয়ানিরা 25 মিলিয়ন রুপিয়াহ (1,750 ডলার) সাশ্রয় করেছে, ইন্দোনেশিয়ায় হজের জন্য নিবন্ধের জন্য সর্বনিম্ন প্রথম অর্থের প্রয়োজন ছিল। তিনি এই বছর অবধি কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন বাকি ১০ কোটি রুপিয়াকে (9৯৯.৮২ ডলার) বাঁচাতে।
যদিও তার বর্তমানে প্রাপ্ত বয়স্ক শিশুরা তাকে প্রতিদিনের ব্যয় দিয়ে সহায়তা করেছিল, তাদের কোনও ধারণা ছিল না যে তাদের মা এই সময়টি হজ্বের জন্য সঞ্চয় করে চলেছেন।
"আমি কীভাবে আমার মাকে সাহায্য করতে পারি, আমি জানতাম না যে তিনি তীর্থযাত্রায় যাওয়ার জন্য অর্থ সংগ্রহ করেছিলেন," তার এক শিশু ড্যানি মুলিয়ানা বলেছিলেন, যিনি পার্কিংয়ের পরিচারিকা হিসাবে কর্মরত ছিলেন।
মারিয়ানি তার বাচ্চাদের কেবল বলেছিলেন যে ধর্মীয় বিষয়ক মন্ত্রনালয় থেকে প্রস্থান করার সময়সূচী পাওয়ার পরে তিনি এপ্রিল মাসে মক্কায় যাচ্ছেন। তিনি স্বীকার করেছেন যে ২ 26 বছর খুব দীর্ঘ সময় ছিল, তবে শেষ পর্যন্ত হজ করার জন্য যখন তার পর্যাপ্ত অর্থ হবে তখন কখনই চিন্তিত হননি।
“সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টি আমি সংরক্ষণ করেছিলাম। আমি কখনও হাল ছাড়িনি, সর্বদা চেতনায় পূর্ণ এবং কখনই ক্লান্ত বোধ করিনি ”"
- IlmFeed.com