Bangla Facebook Status Collection 2023 | Sad, Alone, Mon Kharaper Fb Status With Pictures
- Fb Sad Status Bangla
- Fb Bangla Status
- Facebook Bangla Status 2023 For Fb
Best Bangla Sad Status for Facebook & Whatsapp 2023 | Sad Facebook Status Bangla
Fb Sad Status Bangla
Bangla Koster Facebook Status Post 2023
Sad Status Bangla For FB
আরো কিছু কষ্টের ফেসবুক স্ট্যাটাস ২০২৩
তুমি যেন জন্মান্ধ কোনো পুরুষের জীবনে একমাত্র নারী
তুমি আমার কাছে অনন্যসাধারণ।
আমার একমাত্র একান্ত আপন।
তোমার অতীতের আপনজন, বর্তমান কিংবা ভবিষ্যতের কেউ,
তেমন যে কারো চাইতে
তোমার প্রতি আমার ভালোবাসাটা অন্যরকম।
তাদের ছিল কিংবা আছে অথবা থাকতে পারে
কিছু-না-কিছু প্রাপ্তির আশা।
তাদের সাথে থাকতে পারে তোমার দেয়া-নেয়ার ব্যাপার।
আমার তা নেই।
আমি তোমার পরম শুভাকাঙ্ক্ষী, অন্ধ প্রেমিক,
নিঃস্বার্থ ভালোবাসার মানুষ।
তোমার যে কোনো সুখ আমাকে উৎফুল্ল করে।
যদি পারতাম,
পৃথিবীর সব সুখ এনে দিতাম তোমার করতলে।
'তুমি আর আমি, এসো ঘর বাঁধি' এমনটি আর ভাবি না।
শুধু মনে হয়, তুমি যেন সুখী হও, ভালো থাকো স্বাচ্ছন্দ্য জীবনে।
তোমাকে ভালোবাসি, এর চেয়ে বড় সুখ আর হতে পারে না কিছু
আমার জীবনে।
বিশেষ করে যখন একা থাকি, রাত্রি গভীরে অথবা নিঃসঙ্গ প্রভাতে
তখন তুমি থাকো আমার সাথে
এক অশরীরী মানবী হিসাবে।
যখন কাজে থাকি তখন একভাবে সময় কেটে যায়।
যখন অবসর হই, তখন তোমাকে খুঁজতে থাকি এখানে ওখানে,
কোথায় জানি না।
তোমাকে পাইনি, সেটি খুব বড় কিছু নয়।
এভাবে হৃদয় উজাড় করে কাউকে ভালবাসতে পেরেছি,
পেয়েছি কাউকে শুদ্ধতম ভালোবাসা দেয়ার শক্তি,
এটি ভাবতে ভালো লাগে।
ক'দিন আর জীবন...! সহসাই একদিন চলে যাব সব ছেড়ে।
মনে হয় যেন তোমার স্মৃতির আবহ
তখনো রয়ে যাবে আমার থেমে যাওয়া হৃদপিণ্ড জুড়ে।
'কী বলবো জানা নাই, এমন কথার জবাবে।
শুধু জানি, আমি আসলেই সাধারণ। এতোটা পাওয়ার যোগ্য নই।'
তোমার ভুবনে হয়তো আমি অন্যতম,
হয়তো বিশেষ রকমের কেউ, হয়তো সেরা। ঠিক জানি না।
আমার ভুবনে তুমি একমাত্র একান্ত আপন। তাই তুমি অসাধারণ
অনন্য আমার কাছে।
তুমি আমার শ্রেষ্ঠ প্রেমিকা নও। তুমি আমার প্রেমের সবটুকু।
তুমি আমার বিশেষ কিছু নও, অথচ আমার
অস্তিত্বের সার্থকতা যেন তোমাকে খুঁজে পাওয়া,
তোমার ভালোবাসা পাওয়া।
তোমাকে দেখিনি। তুমি যেন জন্মান্ধ কোনো পুরুষের জীবনে
একমাত্র নারী।
তোমাকে ভালোবাসি।
- মোহাম্মদ মোজাম্মেল হক
কেউ যেতে চায় তাকে যেতে দিতে হয়,
যে তোমায় চায় না,তাকে কি আর আপনাতে বেঁধে রাখা যায়,
বত্রিশটা নিয়ম,সুতোয় বাঁধা সাতপাক,বাক্স ভর্তি শাসন কোনটাই না কোনটা দিয়ে তারে আটকে রাখার প্রয়াস বৃথা।
আমার প্রস্থানে যে খুশিতে আঁটসাঁট, তাকে কি আর বলা যায়!
বুঝে নিতে হয়, এখন অনেকটা বুঝেই নিতে হয়
হয়তো তার ঝুলিতে এখন অন্য খুশি টগবগ করছে
নয়তো অন্তরের টানটা এখানে কোন কালেই ছিলো না!
ছোট ছোট যত্নগুলো তার আর ভালো লাগে না,
যে যেতে চায় সে হাজারটা ইশারা দেয়,
ব্যস্ততা, উপেক্ষা, অবহেলা একের পর এক ছুঁড়ে মারতে থাকে!
কত নিদারুণ নিষ্ঠুরতা দেখিয়ে দেয় রোজ
শেষ বাক্যে এটাই বলে -"আমার কিছুই করার নেই!নিও না এতো খোঁজ "।
তখন বুঝে নিতে হয় ;প্রয়োজন শেষ!
যে যেতে চায় তাকে যেতে দিতে হয়,
ব্যর্থ হলাম বিশ্বাসে,
তুলে রাখলাম দীর্ঘশ্বাসের অবশেষ।
#দীর্ঘশ্বাসের_অব
©খায়রুননেসা
নিশীথ ধ্বনি
কলমেঃ Tuhin Parvez
ভরা নিশীথে কাহার চরণ ধ্বনি
বাজি উঠেছে ধূলোভরা মৃত্তিকা পথে।
উঠেছে ছাপিয়া যত চামেলি কানন
হেরি তাহার কবরীগন্ধ পুলকিত রথে।
কাঁকনে কনকন সুর তুলে চলেছে
কোথা,খোলা যামিনীর বাট ধরি---
অঞ্চলে তাহার কৌমুদী পবন-ভূমি
অঞ্চল স্পর্শ সুখে ভাঙ্গে মর্মর করি।
বার-বার সুধালাম আপন হিয়া'রে
বিনাস্বরে চলে যায় চিত্ত কেঁড়ে!
এ আভা আছে কাহার নিখিলমন্ডলে
দূরে যত চলে তৃষ্ণা যায় বেড়ে।
কহিলাম কোথা চল,ওদিকে দূরের
প্রান্ত যার তলে নিভে যায়---
আছে যত যামিনী সুখ,হঠাৎ দূর
মলয়ে ধ্বনি কেঁড়ে নিল হায়!
অঞ্চলে ধূলো ভরি মিলেছে বোধহয়
প্রান্ত কিম্বা দূর পূর্ণীমায়।
পবনপাতায় চিঠি লিখি সে চিঠির
ধ্বনি কোথা হতে কোথা যায়!
কিছু সময় দূরে যাওয়াটা সমাধান।
একে অপরের সম্মান করার জন্য দূরে যেতে হয়।
কাছে থেকে রোজ অবহেলা পাওয়ার থেকে দূরে যে সেই মানুষটার জন্য সম্মান রাখা উচিৎ।
নিজেকে খেলনা না বানিয়ে
কিছু কিছু সময় যোগ্য উত্তর দিতে হয়।
তুমি যে পুতুল না এইটা বুঝিয়ে দিতে হয়।
চিৎকার এর ভাষায় এখন মানুষ বোঝে না
তুমি কি ভাবে আশায় থাকো তোমার নীরবতার
ভাষা সে কোনদিন বুঝবে?
কারোর অবহেলার কারণ হয়ে রোজ কাছে থেকো না।
একটু দূরে যেতে শিখো।
যে তোমার দূরে যাওয়ার জন্য কষ্ট পাবে না।
তার জন্য তোমার এতো কিসের কষ্ট?
-উজমা (বিন্তে শরিফ)
তোমায় পেতে কত কি ছেড়েছি
অবশেষে তুমি আমায় ছেড়েছো।
প্রিয় বান্ধবীদের সাথে আড্ডা ছেড়েছি
তুমি বলেছিলে, ওদের সাথে মিশবে না
আমি ওদের কে এড়িয়ে চলেছি।
ওরা আমাকে প্রায় বলতো এমন এক ঘেয়ে হয়ে চলিছিস কেন ইদানিংক? আমি চুপ থেকেছি।...
সব থেকে কাছের বন্ধুটা, অনিমেষ !
যে ছিল সেই ছোট্ট বেলার খেলার সাথি তাকে নিয়ে তুমি রোজ রোজ আমাকে সন্দেহ করতে,
তাই একদিন হুট করেই তার সাথে কথা বলা বন্ধ করে দিয়েছি। সোসিয়াল মিডিয়া সব কিছু থেকে তাকে ব্লক করেছি।
সব থেকে প্রিয় বান্ধুবী অংকিতা। তার কাছে কিচ্ছুটি লোকাতাম না।
সুখে- দুঃখে পাশে থাকার মত মেয়েটি কেউ ঝাঁঝালো কিছু তীব্র কথায় আঘাত করেছি। সে আমার সমস্ত না বলা কথা গুলো আচ করতে পারতো। জানো সে আমায় কিচ্ছুটি বলে নি, শুধু হাসতে হাসতে বলেছিলো। ভীষণ পাল্টে গেলি রে!
তোমাকে গুরুত্ব দিতে গিয়ে সবার কাছ থেকে দুরুত্ব বাড়িয়ে নিয়েছি।
ভীষণ বই পড়ুয়া ছিলাম।এক দিন বলেছিলে আমাকে তো সময় দেও না সারাক্ষন বই নিয়েই পরে থাকো... এবার এগুলো একটু ছাড়ো তো তারপর থেকে আর লাইব্রেরি তে যাওয়া হলো না।
গাল বেয়ে চোখ থেকে জল পরতো, রাত জাগার অভ্যাস টা ছিল না। তবে তুমি স্বপ্ন দেখাতে তোমার চাকরি টা একবার হয়ে গেলেই দু- জনের একটা ছোট্ট সংসার হবে। আমিও সারারাত সেই স্বপ্নে ডুবে থাকতাম।
সেদিন দেখা করতে গিয়ে তুমি আমার পছন্দের ড্রেস টা দেখে বলেছিলে কি পড়েছ?এই রং টা তোমাকে যায় না।
হেসে বলি ঠিক আছে এই রং এর পোশাক আর পড়বো না। অথচ এর রং টা ছিলো আমার সব থেকে প্রিয়।
তোমাকে পাবার ছুতোয় সব প্রিয় কেই অপ্রিয় করে নিজের কাছ থেক দূরে ঠেলে দেই।
ভীষণ আনরোমান্টিক, আর লাজুক ছিলাম বলে কত কি বলতে। ৫ বছরের সর্ম্পকে কখনো ঠোটে ঠোট রেখে চুমু খাওয়া হয়নি। তবে হাত ধরে হেটেছি অনেক। হাটতে হাটতে বলতে আমার আনরোমান্টিক প্রেমিকা।
প্রতিবার ইন্টারভিউ দেওয়ার পর তোমার মুখটা গম্ভীর হয়ে থাকতো বলে রোজ রোজ ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করতাম এবার যেন চাকরি টা পেয়ে যাও। এ নিয়ে অনেক গুলো বিয়ে ভাঙা হলো। রোজ রোজ বাবা- মা র সাথে অশান্তি আর পারছিলাম না।
এক দিন হঠাৎ ফোন এলো তোমার চাকরী হয়েছে। খুশিতে দু-চোখে জল গরাচ্ছিলো। এবার বোধ হয় আমাদের অপেক্ষার দিন শেষ হলো। দু- জন এক হতে পারবো।
আজ অনিমেষ এর ব্লক টা খুলে বললাম জানিস ওর চাকরি হয়েছে। সে প্রায় ৩০ মিনিট পর মেসেজ টা সিন করে বলে। জানিস,কাছের মানুষ মারা গেলে ততটা শোক লাগে না। যত টা শোক হঠাৎ মানুষ বদলে যাওয়ায় লাগে।
অংকিতার সাথে আজ কাল যোগাযোগই হয় না।
কয়েক দিন পর তুমিও ইগ্নোর করতে লাগলে। আমায় বিয়ে করার কথা বললে এড়িয়ে যেতে। হুট করে একদিন বলে দিলে আমার বয়স বেড়ে গেছে তোমার সাথে আমার যায় না এ বলে নাম্বার টা ব্লক করে দিলে।
সত্যি তোমার অপেক্ষা করতে করতে কখন যে বয়স কুড়িঁ থকে চব্বিশ পৌছালো ধরতেই পারি নি।তোমাকে না পাওয়ার আর্তনাদ আমি কাওকে শুনাতে পারি নি।
টুন করে আননোন নাম্বার থেকে একটা মেসেজ এলো।লিখা আছে, অফিসের পাশের ডেক্সের আরুহি নামের মেয়ে টা কে আমার বেশ ভালো লাগে। সে সব দিক থেকে পারফেক্ট।স্যারি
আমি সব কিছুর ঠিক ঠাক উত্তর না পেয়ে আর চুপশে গিয়ে, জানালার গ্রিল ধরে শুধু একটা কথাই বার বার মনে করতে থাকি...
তোমায় পেতে কত কি ছেড়েছি
অবশেষে তুমি আমায় ছেড়েছো।
(তোমায় পেতে কত কি ছেড়েছি)
তামান্না 🌸
তুমি চাও নি
তামান্না
তুমি চাইলেই আমাদের এই বিষাদের দিন গুলি বিশেষ দিন হতো পারতো।
তুমি চাইলেই এই রংহীন জীবনটা রংঙ্গীন হয়ে যেত।
তুমি চাইলেই এক সাথে থাকা হতো, ঘড় বেঁধে সংসার হতো, হাতে হাতে রেখে অনেক দূর যাওয়া যেত।
তুমি চাইলেই বৃদ্ধ দিন গুলো ও এক সাথে থাকা যেত।
তুমি চাইলেই আজ ও মান অভিমান ছেড়ে কাছে আসা হতো, ভালোবাসা গুলো ঠুনকো না হয়ে গভীর হয়ে যেত।
কিন্তু আফসোস!
সবটা জুড়েই ছিল আমার চাওয়া।
তাই দিনের পড়ে পুরুনো স্মৃতিগুলোই আমার পাওয়া।
কি বলোত!
আমি তোমায় তীব্র ভাবে চাইতাম,
আর তুমি চাইতে বিচ্ছেদ
সম্পর্ক টা আমাদের উপন্যাস হলেও পারতো,
আর তুমি বানিয়ে দিলে অনুচ্ছেদ
আসলে ভুলেই গেছি !
একতরফা কোন কিছুতেই অংশীদার হয় না।
কিন্তু তুমি চাইলেই,
সম্পর্কটা দু- তরফা করে চুক্তি পত্রে লিখে দিতে পারতে, এ সম্পর্কে মান অভিমান হবে হয়তো, কিন্তু ছেড়ে যাওয়া যাবে না।
কিন্তু তুমি চাওনি
অজুহাতে ছুতোয়, ভালোবাসাকে পিসিয়ে মেরে বিচ্ছেদ কে করে নিলে আপন,
অথচ দেখো, শহর জুড়ে তোমাকে না পাওয়ার শোকে অযথাই আমার বিজ্ঞাপন।
তবু বলি, তুমি চাইলেই পারতে
দিনগুলো কে ফিরিয়ে আনতে
কিন্ত তুমি চাওনি প্রিয়,,,,,,,
তুমি চাও নি.........।
বিসর্জিত সম্পর্ক
তামান্না আক্তার
আমাদের কখনো এক সাথে থাকা হবে না
আমাদের কখনো আলাদা সংসার হবে না
আমাদের কেউ আর্শীবাদ করে বলবে না,
তুরা ২ জন জুটি হয়ে আনন্দে ঘড় বাদ
তুরা ২জন একসাথে ভালো থাক।।
আমাদের কখনো একেবারে কাছা কাছি আসা হবে না
আমাদের কখনো হাতে হাত রেখে,জীবনের শেষ ভূমিকায় পা রাখা হবে না
আমাদের কখনো কেউ একসাথে থাকার সহমত দিবা না।
বরং বলা হবে এ সম্পর্ক বর অন্যায়,
বলা হবে বাস্তবতার কাছে নিচু হও
সম্পর্কের বিচ্ছেদ ঘটাও।
অতঃপর কিছু ভালোবাসা গল্প হয়ে একটা অন্ধ ঘড়ে বন্ধী হবে
যে ঘড়ে বিষাক্ত বায়ু গ্রহণ করতে করতে, একদিন দম আটকিয়ে শেষ নিঃশ্বাস ঘটবে।
এ সমাজ বর নিষ্ঠুর
এ সমাজ বর স্বার্থপর
এ সমাজ বর প্রতারক
এ সমাজ কাউকে মেনে নে, আবার কাউ কে নেয় না।
এ সমাজ কিছু সম্পর্কে দেওয়ালের মতো দাড়িয়ে রয়
এ সমাজের কথা ভেবেই হাজার লোকের হাজার অনুভূতি বিসর্জন দিতে হয়।