বাংলা কথার ছবিঃ বাংলায় লেখা ছবি পিকচার ডাউনলোড | সুন্দর কিছু লেখা ছবি কবিতা

বাংলা কথার ছবিঃ বাংলায় লেখা ছবি পিকচার ডাউনলোড | ১০০+ লেখা ছবি ও ছোট কবিতা কষ্টের ইমেজ

  1. বাংলা কথা ছবি
  2. বাংলা লেখা ছবি ২০২৪
  3. কষ্টের লেখা পিকচার
  4. মন খারাপের লেখা ছবি 

বাংলা কথা ছবি কালেকশন ২০২৪


➤ দুঃখের উপর আরও দুঃখ, শোকের উপর শোক,
জমতে জমতে পাথর হচ্ছি,বাড়ছে দারুণ ক্ষোভ।
- Urmi








➤তোমায় আর আমি স্মরণ করবোনা,
ভালোবাসি তা আর কইবো না।
অভিমানের অভিযোগ তোমায় আর শুনতে হবেনা।
অপরাধী হয়ে তোমায় আর রইতে হবেনা।
-আরজুমান তাশা।


এই পোস্ট এর ছবি গুলো IG এর বিভিন্ন পেজ থেকে নেওয়া।
যথাক্রমেঃ Mahbub nation, Kaktaruaa arts,Ridwaner kaj,Borno mala






 কষ্টের লেখা পিকচার ডাউনলোড




কাছের মানুষ কাছে থাকতে
বুঝে না ঋণ
হারিয়ে গেলে তবেই বলে
তাকে ছাড়া লাগে আমার একলা একা দিন।
-মাহিদুল ইসলাম আবির


























মন খারাপের লেখা ছবি 








বাংলা লেখা ছবি










বাংলায় স্যাটানিজম  ধর্ম, মূর্তি পূজা ও ফেমিনিস্ট কাহিনি 

স্যাটানিজম নামক ধর্মটার নাম হয়ত আমরা অনেকেই শুনে থাকব। শয়তানপূজা। চার্চ অব স্যাটান নামক একটি সংগঠন ১৯৬৬ সাল থেকে একে একটি ধর্ম হিসেবে চর্চা করা শুরু করে।
তবে যেটা আমরা অনেকেই জানি না, তা হলো এই স্যাটানিস্টরা শয়তানের অস্তিত্বে বিশ্বাস করে না! যার অস্তিত্বে বিশ্বাস করে না, তাকে আবার পূজা করে কীভাবে?
এটা বুঝতে পারবেন আমাদের বাংলাদেশি হুজুরদের একটি আচরণের সাথে তুলনা করলে। মুক্তিযুদ্ধের ডিসকোর্স ব্যবহার করে আমাদের হুজুরদের প্রচণ্ড হয়রানি করা হয়ে আসছে কয়েক দশক ধরেই। হিন্দু, নাস্তিক, সেকুলাঙ্গারদের এই মুক্তিযুদ্ধ-ব্যবসার বিরুদ্ধে বীতশ্রদ্ধ হুজুররা তাই ইচ্ছে করে এক ধরনের পাকিস্তান-প্রীতি দেখায়। রাজাকার পরিচয়টাকে ইচ্ছে করে গায়ে মাখে। মুক্তিযুদ্ধ-বাণিজ্যের অনেককিছুকেই আক্রমণ করে কাট্টা পাইক্যার মতো।
কিন্তু পাকিস্তানী বিরিয়ানির ভিডিও যতই শেয়ার করি, অথবা “পাকিস্থান সলে যাওয়া”র কথা যতই বলি, আসলে এগুলো আমরা মিন করি না। মাছ দিয়ে সাদা ভাত আর বাংলার হাওয়া যদি দীর্ঘদিন না পাই, এমনিতেই আমাদের হাসফাঁস শুরু হবে। এটা আসাবিয়্যাহ নয়, স্বাভাবিক মানবস্বভাব। পাকিস্তান-প্রীতির আবরণটা আমাদের একটা জিদের বহিঃপ্রকাশ। সেকুলাঙ্গারদের বিরুদ্ধে এক ধরনের প্রতিরোধ।
স্যাটানিজম চর্চাকারীদের কাছে শয়তান জিনিসটা এরকমই। এমনিতে তারা নাস্তিক বা অজ্ঞেয়বাদী। আমরা মুসলিমরা অথবা ইয়াহুদি-খ্রিষ্টানরা (এর বাইরেও অনেকে থাকতে পারে) জানি যে, শয়তান একটা বাস্তব এন্টিটি, বুদ্ধিসম্পন্ন জীব। স্যাটানিস্টরা না ঈশ্বরে বিশ্বাস করে, না শয়তানে। কিন্তু অর্গ্যানাইজড রিলিজিয়নের বিরুদ্ধে শয়তান তাদের কাছে একটা বিদ্রোহের সিম্বল। মনের রাগ প্রকাশের মাধ্যম। চার্চ অব স্যাটান প্রতিষ্ঠিত হওয়ার অনেক আগেও নাস্তিক বুদ্ধিগীবীরা শয়তানকে এভাবে ব্যবহার করেছে। চার্চ অব স্যাটানের কৃতিত্ব হলো টুকটাক আলাপ ছেড়ে সেটাকে রীতিমতো একটা ধর্ম হিসেবে সামনে নিয়ে আসা।
এমনিতে বুদ্ধিগীবীরা যা করত (বা করে), তা হলো শয়তানকে একটা সাহসী, মুক্তমনা, স্বাধীনচেতা, বুদ্ধিমান, জ্ঞানীগুণী চরিত্র হিসেবে বিশ্লেষণ করা। এটা মানুষের একটা অদ্ভূত ক্ষমতা যে, যেকোনো বিষয়কে সে পছন্দমতো ব্যাখ্যা করতে পারে। হাজার হাজার বছর ধরে মানুষ ‘কাছে থাকা’কে রোমান্টিসাইজ করেছে। যেই না করোনা আউটব্রেক হলো, অমনি ‘দূরে থাকা’কে গ্লোরিফাই করে বক্তৃতা, গান, কবিতা, নাটক লেখা শুরু। সেলেব্রেটিরা যুম কনফারেন্স খুলে নেচেকুঁদে দূরে থাকার চিয়ারলিডিং শুরু করে দিল। মানব ইতিহাসের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের ধর্মবিশ্বাসের বিরুদ্ধে গিয়ে বুদ্ধিগীবীরাও শয়তানকে সেভাবেই ইন্টারপ্রেট করে। তবে এর অর্থ এই না যে, তারা শয়তানের বাস্তব অস্তিত্বে বিশ্বাসী।

ফেমিনিস্টরাও এমনটা করেছে পেগান দেবীদের ব্যাপারে। মতবাদটা যেহেতু প্রথমে খ্রিষ্টান অধ্যুষিত ভূমিগুলো থেকে শুরু হয়, সেখানকার নেড়ীবাদীরা তাই ‘আব্রাহামিক রিলিজিয়ন’ নামে পরিচিত ধর্মগুলোর প্রতি বেশি বীতশ্রদ্ধ ছিল। পৌত্তলিক ধর্মগুলোর সাথে পরিচিত হওয়ার পর তারা মুগ্ধ হয়ে দেখে যে, এগুলোতে নারী উপাস্যের সংখ্যা অনেক। তাই স্যাটানিস্টদের মতো একই কারণে তারা পৌত্তলিকতা-প্রীতি দেখায়। আদতে তারা দূর্গা নামক কোনো বাস্তব উপাস্যে বিশ্বাসী না, কিন্তু পুরুষতন্ত্রের বিরুদ্ধে এটা তাদের একটা পছন্দের সিম্বল বটে।
যাই হোক। এখানে মজার ব্যাপারটা হলো ‘সাহসী’ ‘বিদ্রোহী’, ‘স্বাধীনচেতা’, ‘মুক্তমনা’দেরকেও আল্লাহ তাআলা আক্ষরিক অর্থে ‘পূজারি’ বানিয়ে ছাড়েন। আল্লাহর দাসত্ব না করলে তা* গু --- ত এর দাসত্ব করতেই হয়, এটা বারবার প্রমাণিত।
#HujurHoye



লোক ঠকানো মানুষ গুলো কখনোই সুখী হয় না।
- সাদিয়া ইসলাম যুথি

➤ শহরের সন্ধ্যা - Akbor Rajjo
মসজিদে মাইকে যখন
পরলো মোয়াজ্জেমের আহ্বান ।
বুঝে নিলাম হয়ে গেছে সন্ধ্যা
যদিও নেই পাখির কোন কলতান ।
দিন রাত সারাক্ষন, প্রদীপ জ্বলে ঘরে
অট্টালিকা পাশাপাশি, সূর্য নাহি চলে ।
মানুষের কলরব চলে অবিরাম
সন্ধ্যা হলেও তবুও চলে সব কাজ কাম ।
আকাশের লালচে আলো
যায়না দেখা অতটা ভালো ।
আকাশের দিকে তাকালে ঘার হয় ব্যথা
সূর্যি মামা ভুলে গেছে আমাদের কথা ।
রাস্তার নিয়ন আলো সময় মতো জলে
তা দেখেই ধরে নিই সন্ধ্যা এলো বলে ।
কোন কিছুই ফেরেনা আপন ঠিকানায়
জীবনের প্রয়োজনে ছুটছে অজানায় ।
খেলার পাঠ চুকিয়ে বসে না পড়ার টেবিলে
মাঠ নেই গরু তাই ফেরেনা গোয়ালে ।
কর্মব্যস্ত মানুষের কর্ম ব্যস্ত শহর
কেউ নয় কারো আপন সন্ধ্যাটাও যেন পর ।





➤যে মানুষটা আপনার ভালো সময়ে আছে
অথচ খারাপ সময়ে আপনাকে ছেড়ে চলে যায় ,
সে মানুষটা আপনার জন্য নয়!
যে মানুষটা আপনাকে কাঁদতে দেখেও পাশ কাটিয়ে চলে যায় ,
বিরক্তি দেখায় তবে বুঝে নিন
সে মানুষটা আপনার জন্য নয়!
সম্পর্কে সামান্য মনোমালিন্য হলে
যে মানুষটা মানসিক চাপ কমাতে আরেকজনের সাথে সম্পর্কে জড়ায়,
আবার বেশ কিছুদিন পরে সে মানুষটা আপনার কাছেই চলে আসে , আপনাকে ভালোবাসি বলে ।
তবে ধরে নিন সেই মানুষটা আপনার জন্য নয়!
যে মানুষটা সম্পর্ক থেকে বেরুনোর জন্য নিত্য নতুন অজুহাত খোঁজে, কিংবা শুধু সামাজিক দায়বদ্ধতার নাম করে আপনার সাথে সম্পর্ক ধরে রাখে ।
সে মানুষ আপনার জন্য নয় !
ভালোবাসার নামে যে মানুষটা সম্পর্কে সীমালঙ্ঘন করতে চায়,
আপনাকে দিয়েও করাতে চায়
সে মানুষটা আপনার জন্য নয়!
সে রকম মানুষ আপনার জন্য নয় ,
যে আপনার অপেক্ষাকে উপেক্ষা করে প্রতিনিয়ত আপনার বিশ্বাস ভাঙে, যে রোজ রোজ ভুল করে আপনার কাছে ক্ষমা চায় আবার সম্পর্কে জড়ায়!
যে মানুষটা আপনার , তার সরলতাই বলে দেবে সে আপনার !
যা কিছু আপনার নয় তাও আপনার জীবনে আসবে , জটিলতা বাড়াবে, সবটুকু আপনার বলে বিভ্রান্ত করবে ।
কেবল আপনাকেই ধৈর্য ধরে খুঁজে নিতে হবে কোনটা আপনার আর কোনটা আপনার নয়!
খুব দেরিতে হলেও আপনার মানুষটা একদিন আপনার জীবনে আসবে। বড়রকম দুর্ভাগ্য না'হলে আপনি যেমন আপনি ঠিক তেমনই পাবেন , আপনার মতো করে!
_____সে মানুষটা আপনার জন্য নয় ____
~~ সুমাইয়া শাওলিন



➤শরতের প্রেম - মুহাম্মদ নাসিম রাজ
একগুচ্ছ কাশফুল নিয়ে আজও বলা হয়নি; ভালোবাসি তোমায়
হাতে হাত রেখে আজও হাঁটা হয়নি; শিউলি বিছানো পথে, নুয়েপড়া নীলাকাশ তলে!
শিমুল তুলোর মতো শুভ্র সাদা মেঘের ভেলা, রৌদ্র ছায়ায় লুকোচুরির খেলা
আজও নদীর ধারে বসে কাঁধে কাঁধ রেখে পাশাপাশি বসা হয়নি;
দেখা হয়নি; জলঝরা সাদা সাদা কাশফুলেদের দেহ দোলানো নৃত্য
ঠাঁই দাঁড়িয়ে আছি! একগুচ্ছ কাশের ছড়া নিয়ে।
খুঁজে চলেছি শেফালি বোনের পথ বেয়ে; যেখানে রোজ তুমি আসতে;
কাশফুলের সাদা হাসির সাথে তোমার ওই হাসির প্লাবন মিশে একাকার হয়ে যেত
সত্যিকার অর্থে শরতের মনমাতানো হাসি তোমার হাসি হয়ে ঝরে পড়তো।
ভোরের পাখির মতন মিষ্টি সুরে আজও বলা হয়নি; ভালোবাসি তোমায়।
আমি তোমার চোখ পড়েছি; হন্যে হয়ে প্রেম খুঁজেছি
আমার তারুণ্যকে ভরেছি; তোমার প্রেমে আর
শুভ্র সাদা মেঘে,
তোমার জন্য রেখেছি ধবল সাদা কাশফুল আর শিউলি ফুলের সমারোহ
আজো দু'জনের কুড়ানো হয়নি; কোচভরে বকুল ফুল,
আজো দু'হাত ভরে নেওয়া হয়নি; সে ফুলের মুঠো মুঠো সুগন্ধি
শরৎ তোমার গরন দেহে ফুটিলো শতত ফুল
ছাপিয়ে গেল শুভ্র মেঘে কাশবনে খায় দুল। (দোল)
শরৎ পূর্ণতার ঋতু, প্রাচুর্যের ঋতু, আনন্দের ঋতু,
আজ ভীষণ বলতে ইচ্ছে করছে- শরতের মেঘের খামে হৃদয়ের পরিতৃপ্তির কথা -ভালোবাসি তোমায়
ওগো! তোমাকে ভুলে থাকা অসম্ভবপ্রায়
প্রিয়তম আমার, ঐ চেয়ে দেখো! নীলাকাশ জুড়ে কাঁচের মত স্বচ্ছ সাদা মেঘের দোলনায় চড়ে, -আসছে; ঋতু রানী শরৎ -তার কোমল দেহ দুলিয়ে কাশফুলেদের বনে।
সবুজ প্রান্তে নববধূর ন্যায় সুসজ্জিত হয়ে।
সত্যিই তো আজ শরৎ এসেছে, মনভোলানো প্রকৃতি নিয়ে
শুধু তুমিই আসোনি প্রিয়, রোদ আর মেঘের লুকোচুরি খেলায়!
তোমার মনেও কি মেঘ জমেছে?
আজো লুকোচুরি খেলা হয়নি; গোধূলি বিকেলে কাশবনে বা শিউলি আর জ্যোৎস্নার মাঝে
অনুভব করা হয়নি; তোমার ওই নিঃশ্বাসের স্নিগ্ধতা,
বাতাসে তারই সৌরভ প্রীতিগন্ধময় আবেশ।
পাগলিটা বড্ড অভিমানী; কাশফুলে গা ঘেঁষে দাঁড়িয়ে আছে ঐ
নীল রঙের শাড়ি, খুব শান্ত, যেন একটা স্বর্গের অপ্সরী;
তার অপরূপা রূপের মোহে -আমার ঘোর কাটিল শারদ প্রাতে
চুপটি করে পাশে দাঁড়িয়ে, চোখে চোখ রাখার আগেই
কানের কাছে মৃদু শব্দে আজও বলা হয়নি; ভালোবাসি তোমায়
তবুও শরতের খামে ইতিহাসের শেষে এসে লিখে রেখেছিলেম তোমার আমার প্রণয়কাব্য! 'ভালোবেসেছিলেম'
তারিখ: ২০ আগস্ট, ২০২০ খ্রিষ্টাব্দ, মধুমতি।
Next Post Previous Post