ইসলামিক উপদেশ মূলক কথার বাণী ছবি পিকচার ডাউনলোড [ ৮৩+ এর বেশি ছবি ]

ইসলামিক উপদেশ মূলক কথার ছবি পিকচার | Doanload Bangla islamic Images 2024


ইসলামিক উপদেশ মূলক কথার ছবি

ইসলামিক উপদেশ মূলক কথার ছবি

ইসলামিক উপদেশ কথার ছবি ডাউনলোড

ইসলামিক কথার পিকচার

ইসলামিক কথার ফটো

ইসলামিক কথার ছবি download

ইসলামিক কথার ছবি download

ইসলামিক কথার ইমেজ

ইসলামিক কথার ইমেজ ডাউনলোড

ইসলামিক কথার ইমেজ ডাউনলোড

ইসলামিক কথার ইমেজ ডাউনলোড

ইসলামিক কথার ইমেজ ডাউনলোড

সকাল সন্ধ্যা আমলঃ ০১
ফজরের নামাজের পরঃ
১. আয়াতুল কুরসী একবার
২. সূরা ইখলাস, সূরা ফালাক, সূরা নাস তিনবার।

৩. সব কিছুর ক্ষতি থেকে নিরাপদ থাকার দোয়া (৩ বার):
بِسْمِ اللَّهِ الَّذِي لاَ يَضُرُّ مَعَ اسْمِهِ شَيْءٌ فِي الْأَرْضِ وَلاَ فِي السّمَاءِ وَهُوَ السَّمِيعُ الْعَلِيمُ».
(বিস্‌মিল্লা-হিল্লাযী লা ইয়াদ্বুররু মা‘আ ইস্‌মিহী শাইউন ফিল্ আরদ্বি ওয়ালা ফিস্ সামা-ই, ওয়াহুয়াস্ সামী‘উল ‘আলীম)।
“আল্লাহ্‌র নামে; যাঁর নামের সাথে আসমান ও যমীনে কোনো কিছুই ক্ষতি করতে পারে না। আর তিনি সর্বশ্রোতা, মহাজ্ঞানী।”
ফযিলতঃ যে ব্যক্তি সকালে তিনবার এবং বিকালে তিনবার এই দোয়া পড়বে, কোনো কিছু তার ক্ষতি করতে পারবে না।
আবূ দাউদ, ৪/৩২৩, নং ৫০৮৮; তিরমিযী, ৫/৪৬৫, নং ৩৩৮৮; ইবন মাজাহ, নং ৩৮৬৯; আহমাদ, নং ৪৪৬)
- তাওয়াক্কুল-Tawakkul

উপদেশ লেখা

আরো দেখুনঃ 

বাংলা উপদেশ লেখা

বাংলা ইসলামিক উপদেশ লেখা

বাংলা ইসলামিক উপদেশ লেখা  ছবি

বাংলা ইসলামিক উপদেশ লেখা  ছবি

বাংলা ইসলামিক উপদেশ লেখা  ছবি ডাউনলোড




যে বাসায় কুরআন তিলাওয়াত করা হয়, আসমানে সেটি অনন্য মর্যাদা লাভ করে।
.
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ‘যে ঘরে কুরআন তিলাওয়াত হয়, সেটিকে আসমানের অধিবাসীরা সেভাবে দেখতে পায়, যেভাবে জমিনের অধিবাসীরা নক্ষত্রগুলোকে (আলোকোজ্জ্বল) দেখতে পায়।’ [আলবানি, সিলসিলা সহিহাহ: ৩১১২; বিশুদ্ধ হাদিস]
.
তাই, বাসার লোকজনের উচিত—এই মহান মর্যাদাকে ধরে রাখা। বিশেষত ফজরের পর ও রাতের বেলা কুরআন তিলাওয়াতে বেশি গুরুত্ব দেওয়া উচিত। কোনোদিন যেন এমনভাবে অতিক্রান্ত না হয়, যেদিন বাসার একজন সদস্যও তিলাওয়াত করেননি। বাসার মধ্যে আল্লাহর বরকত ও রহমত আসার রাস্তাটি সর্বদা নিজেদেরই উন্মুক্ত রাখতে হবে।
.
(গুরুত্ব, মর্যাদা ও ফজিলতের সূরা ও আয়াতগুলো নিয়ে আমরা কাল থেকেই লিখা শুরু করবো, ইনশাআল্লাহ)
.
#Tasbeeh




ইসলামিক বানী চিরন্তনী


















ইসলামিক উপদেশ মূলক বাণী










ইসলামিক উপদেশ মূলক   সুন্দর উক্তি পিকচার










"যুদ্ধ ছাড়া কোনো জাতিকে ধ্বংস করে দিতে চাও, তবে ঐ জাতির তরুণদের মাঝে অশ্লীলতা বেহায়াপনা ছড়িয়ে দাও।'

➤সুলতান সালাহউদ্দিন আইয়ুবী (রহঃ)

বুঝলেন কিছু???
না বুঝে থাকলে সংক্ষেপে বলি...
একে তো এটি ব্যক্তিগত ভাবে ক্ষতি করছে পাশাপাশি দেশের ভবিষ্যতকেও ধ্বংস করে দিচ্ছে।
ব্যাক্তিগত এই সমস্যা সংখ্যাগরিষ্ঠ যখন হয়ে যাবে তখন আর যুদ্ধ করা লাগবে না। একটু ফুঁ দিলেই শেষ হয়ে যাবে।

আমাদের মাঝে আজ জাতীয়তাবাদ বিরাজমান। যেটি আরেকটি হুমকি। দুটো মিলে যে কি পরিমাণ ধ্বংস এনে দিতে পারে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
যেহেতু জাতীয়তাবাদ আমাদের মাঝে বিরাজমান, তাই এখন আরঐ বিষয়ে গেলাম না। জাতীয়তাবাদকে তার জায়গায় রেখেই প্রথম কথা নিয়ে বলি....
আমরা বাঙালি, আর বাংলাদেশ এমন একটা দেশ, যে দেশ কখনো যুদ্ধে জড়াতে চায় না(কি দরকার নিজের খেয়ে অন্যের সাথে ঝগড়া করার #Sarcasm) কিন্তু অভ্যন্তরীণ ভাবে দাংগা লাগায়, আর পরমাণু চুক্তি তো করেই আছে। যাইহোক, বড় বড় ক্ষমতাধর খ্রিস্টান রাষ্ট্র, পাশাপাশি ইহুদি নাস্তিকরা বসে নেই কিন্তু। তারা আমাদের সাথে সরাসরি যুদ্ধ করতে পারবে না। তাই অদেখা এক যুদ্ধ আমাদের মাঝে নামিয়ে দিয়েছে যার নাম (অশ্লীলতা, বেহায়াপনা)।
উপরের উক্তিটি এখন আবার পড়েন।
মনে হয় বুঝতে পারছেন কতটা ভয়াবহ হতে পারে আমাদের ভবিষ্যত! এরা আমাদেরকে তীলে তীলে শেষ করছে আর আমরা সেদিকে খবরই রাখি না। বরং তাদের থেকে আসা অশ্লীলতা, বেহায়াপনাকে বিনোদন হিসেবে নিচ্ছি।
কি বলবো এখন তো আর কিছু মাথায় আসছে না।
আপাতত আপনারাই চিন্তা করেন, ভবিষ্যত প্রজন্মের জন্য কি রেখে যেতে পারবেন!!
চেষ্ট করেন এই অন্ধকার জগৎ থেকে নিজে বের হতে এবং অন্যকে বের হতে সাহায্য করতে।
ইসলামকে আকড়ে ধরা তো আগেই ছেড়ে দিয়েছেন।
এখন ক্রান্তিলগ্নে এসেও যদি আবার ভালোভাবে আকড়ে ধরতে পারেন। তবে ইনশাল্লাহ......
ভুল-ত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। এলোমেলো লেখার জন্য দুঃখিত।
০৮।০৫।২০২০
©Mohammad Aiyub Ali Bappy
















ইসলামিক উপদেশ বাণী




















ইসলামিক উপদেশ sms  মত কিছু পিকচার  









আমাদের উপর কোন বিপদ আসলেই আমরা হা হুতাশ শুরু করি। পাগল পারা হয়ে যায়। কি থেকে কি করব বুঝে উঠতে পারি না। ফলে আল্লাহর উপর ভরসা কমে যায়। আল্লাহকে দোষারোপ ও করে ফেলি মাঝে মাঝে।

কিন্তু প্রকৃত মুমিনের উপর বিপদ আসলে তারা ধৈর্য ধরেন। আল্লাহর উপর পূর্ণ ভরসা করেন। তারা জানেন, তাকে ঘিরে যা ঘটছে সব আল্লাহর পক্ষ থেকেই আসে। আর কোন বিপদ আসলে সেটা আল্লাহ দেয়া পরীক্ষা অথবা কোন কর্মের ফলেই এই বিপদ এসেছে। তাই প্রকৃত মুমিনরা বিপদে পড়লে তিনটি কাজ করেন।

১. বেশী বেশী ইস্তেগফার করেন।
২. নফল নামাজ পড়ে আল্লাহর কাছে কান্না কাটি করেন।
৩. দান সাদকা করেন।



#তাওয়াক্কুল
- যায়িদ হাসান ইসমাঈল


Next Post Previous Post