বাড়ি : বাড়ির ডিজাইন নকশা এবং খরচ সাথে গ্রামের বাড়ির ডিজাইন ছবি
বাড়ি করার আগে যেসব বিষয়ে বিশেষ নজর রাখা দরকার।
০১। ফিউচার এর জন্য বাড়ি ।আপনার বাড়ি সারাজীবনের বাসস্থান। আজকে আপনি যেমন , যত সদস্য নিয়ে আপনার পরিবার কালকে তেমন থাকবেনা। পরিবর্তন হবে। তাই ফিউচার মাথায় রেখে বাড়ির ডিজাইন করবেন।
আজকের আপনার ছোট বাচ্চাটি কালকে বড় হয়ে আলাদা কম্পিউটার রুম চাইতে পারে কিংবা আড্ডার রুম।
০২। Store Room : বাড়ির বেড রুম আর বাথরুম হলেই হলো আমাদের জন্য। কিন্তু বাড়ির জন্য একটা স্টোর রুমও প্রয়োজন।
০৩। বাজেট।
প্রতিবছর বছর বাড়ি বানাবেন নাকি জীবনে একবার?
যেহেতু একবার বাড়ি বানাবেন তাই ভেবে চিন্তা বাজেট করুন। স্বাভাবিক হিসাবে যা আসবে তার চেয়ে বেশি টাকা রাখুন।
০৪। ডিজাইনার ।
বাড়ির ডিজাইন কাকে বা কোন কোম্পানি দিয়ে করাবেন তা একটু সময় নিয়ে ভেবে চিনতে , যাচায় করে ঠিক করুন। ডিজাইনার আপনাকে যা দেখাচ্ছে তা আসলেই তার কিনা নাকি অন্য কার ডিজাইন কপি করা চেক করুন। লোকাল বাসের মত দেখাবে এক পাবেন আরেক এমন না হতে চাইলে ডিজাইনার ঠিক করুন সতর্ক ভাবে।
ডিজাইনার এর কিছু দিক মাথায় রাখুন।
- তার ব্যাবহার। ( ফাউল ব্যাবহার হলে কোন কিছু বুঝাতে কিংবা বুঝতে টাফ হয়ে যাবে। ভুল হলে মানতে চাইবে না শুধরানো তো দুরের কথা।
- তার কমপ্লিট করা কিছু ডিজাইন দেখুন।
- আগে যাদের সাথে কাজ করছে এমন ২/১ জনের সাথে কথা বলে তাদের থেকে ডিজাইনার এর সম্পর্কে জানুন। তারা কি বলে তা নিয়ে চিন্তা করুন।
- খরচ কেমন চাচ্ছে ।
০৫। ফার্নিচার।
আপনার বর্তমান ফার্নিচার কেমন? ফিউচারে কেমন ফার্নিচার কিনার ইচ্ছা আছে এসব মাথায় রেখে বাড়ি করুন। ছোট রুম বানালেন আর এদিকে খাট কিং সাইজ এর(!) খাট বসানোর পর রুমে আর জায়গা পাচ্ছেন না এমন হয়ে গেলে সমস্যা।
ডিজাইন এর জন্য ব্যসিক কিছু টিপস
বেড রুম : নয় ফিট বাই দশ ফিট
অবস্থান : যেদিকে সর্বোচ্চ ন্যাচারাল গিফট পাওয়া যাবে । অর্থাৎ পর্যাপ্ত আলো বাতাস । ব্যালকনি তে বসলে দক্ষিণা বাতাস । তবে সাধারণত একটা বিল্ডিং এর কর্ণার সাইডে বেড রূম দেয়া হয় । এক বেড রুম থেকে আরেক বেড রুমের দূরত্ব বা অবস্থান এমন হবে যেন সম্পূর্ণ প্রাইভেসী বজায় থাকে । অর্থাৎ এক রূমের থেকে অন্য রুমের আভ্যান্তরীন দৃশ্য সহজেই দৃষ্টি গোচর হবে না ।
অবস্থান : যেদিকে সর্বোচ্চ ন্যাচারাল গিফট পাওয়া যাবে । অর্থাৎ পর্যাপ্ত আলো বাতাস । ব্যালকনি তে বসলে দক্ষিণা বাতাস । তবে সাধারণত একটা বিল্ডিং এর কর্ণার সাইডে বেড রূম দেয়া হয় । এক বেড রুম থেকে আরেক বেড রুমের দূরত্ব বা অবস্থান এমন হবে যেন সম্পূর্ণ প্রাইভেসী বজায় থাকে । অর্থাৎ এক রূমের থেকে অন্য রুমের আভ্যান্তরীন দৃশ্য সহজেই দৃষ্টি গোচর হবে না ।
গেষ্ট রুম : আট ফিট বাই নয় ফিট
অবস্থান : সিঁড়ির কাছাকাছি ।
অবস্থান : সিঁড়ির কাছাকাছি ।
ডায়নিং : আট ফিট বাই দশ ফিট
অবস্থান :রান্না ঘরের পাশে হলে ভাল হয় ।
অবস্থান :রান্না ঘরের পাশে হলে ভাল হয় ।
বাথরুম +টয়লেট : ছয় ফিট বাই চার ফিট ।
অবস্থান : কমন বাথরুম হলে সবাই যাতে সহজেই ব্যাবহার করতে পারে এমন স্থানে ।
টয়লেটে অবশ্যই এগজস্ট ফ্যান ব্যাবহার করবেন । এটা এয়ার ভেন্টিলেশনের মাধ্যমে টয়লেটের দূর্গন্ধ দূর করার পাশাপাশি আপনার টয়লেট এর ফ্লোর শুকনা রাখবে ।
অবস্থান : কমন বাথরুম হলে সবাই যাতে সহজেই ব্যাবহার করতে পারে এমন স্থানে ।
টয়লেটে অবশ্যই এগজস্ট ফ্যান ব্যাবহার করবেন । এটা এয়ার ভেন্টিলেশনের মাধ্যমে টয়লেটের দূর্গন্ধ দূর করার পাশাপাশি আপনার টয়লেট এর ফ্লোর শুকনা রাখবে ।
টয়লেট : তিন ফিট বাই চার ফিট ।
কিচেন : আট ফিট বাই সাত ফিট
অবস্থান : কিচেনে রান্নার সময় রান্নার গ্যাস বা ধোয়া যেন অন্য রুমে প্রবেশ না করতে পারে ।
রান্না ঘরের পরিবেশ ফ্রেস রাখার জন্য, কিচেনেও এগজস্ট ফ্যান ব্যাবহার করা উচিত ।
অবস্থান : কিচেনে রান্নার সময় রান্নার গ্যাস বা ধোয়া যেন অন্য রুমে প্রবেশ না করতে পারে ।
রান্না ঘরের পরিবেশ ফ্রেস রাখার জন্য, কিচেনেও এগজস্ট ফ্যান ব্যাবহার করা উচিত ।
ব্যালকনি : চওড়া তিন ফিটের কম নয় ।
সিড়ি : আট ফিট চওড়া হলে ভাল হয় অবস্থান : মেইন রাস্তার পাশে অথবা রাস্তা থেকে সর্বনিম্ন দূরত্বে ।
গ্রামের বাড়ির ডিজাইন ছবি

একতলা বাড়ির ডিজাইন ছবি







বাড়ির ডিজাইন ও খরচ

তিন রুমের বাড়ির নকশার বিস্তারিত বর্ণনা।
✓শয়নকক্ষ (Bed Room ) = ৩ টি ।✓প্রধান শয়নকক্ষ ( Master Bed Room) = ১ টি
✓বৈঠক খানা ( Living Room) = ১ টি।
✓খাবার ঘর ( Dining Room) = ১ টি ।
✓বার্থ রুম ( Bath Room ) = ২ টি ।
✓বার্থ রুম ( Bath Room ) = ২ টি ।
✓ গ্যারেজ ( Parking ) = ১ টি গাড়ি রাখা যাবে ।
বাড়ির চার পার্শে গড়ে ৪ ফিট করে খালি জায়গা আছে । যে খানে ফুলের বাগান করা যাবে ।
বাড়ির চার পার্শে গড়ে ৪ ফিট করে খালি জায়গা আছে । যে খানে ফুলের বাগান করা যাবে ।
তিন রুমের বাড়ির নকশা ও নির্মাণ খরচ।
✓ফাউন্ডেশন( FOUNDATION) = ২০০ টাকা প্রতি স্কয়ার ফুট ।✓কাঠামোগত( STRUCTURAL) = ৩৫০ টাকা প্রতি স্কয়ার ফুট ।
✓ ফিনিসিং (FINISHING) = ৬০০ টাকা প্রতি স্কয়ার ফুট।
( ফাউন্ডেশন + কাঠামোগত + ফিনিশিং) মোট খরচ = ১১৫০/- টাকা ।
সর্বমোট তিন রুমের বাড়ির নকশা জন্য খরচ = ১১৫০/- টাকা প্রতি স্কয়ার ফুটে খরচ হবে।
তাহলে আমাদের তাহলে মূল বাড়ির ক্ষেত্রফল হয় = ১৩৩২ বর্গফিট ।
∴ সর্বমোট তিন রুমের বাড়ির নকশা জন্য আনুমানি খরচ = ( ১৩৩২x১১৫০ ) = ১৫,৩১,৮০০/- টাকা।
এখানে থেকে ১৫% 土 হতে পারে ।
- Rajmistriy.Blogspot.Com
গ্রামের টিনের বাড়ির ডিজাইন

ডুপ্লেক্স বাড়ির নকশা


ভালবাসা
#অলস_কবি
ভালোবাসা তো তাকেই বলে
যাকে যায়না কভু ছেড়ে যাওয়া
ভালোবাসা তো তাকেই বলে
দুটি শরীর একি আত্মায় গড়া।
ভালোবাসা তো শুধুই
নয়তো শরীর খোঁজা
ভালবাসা তো তারেই বলে
যে থাকে পাশে জনম জনম ভরা!
ভালবাসা তো তারেই বলে
যে মৃত্যু অবধি তোমারি পাশেতে চলে
ভালবাসা তো তাকেই বলে
যে সার্থ ছেড়ে শুধু তোমায় ভালবাসে!#অলস_কবি
আজ আর মুঠো ফোনটা হঠাৎ বেজে উঠে না,
চির চেনা নাম্বার থেকে ফোন ও আসে না।
তবুও ভিষণ অপেক্ষা ;😌
আসে না কোন মেসেজ, নেয় না কেউ খোঁজ।
আজ আমার গল্পের সেই তুমি নিখোঁজ। 🙂
সময় বদলায়, মানুষ বদলায়,
কিন্তু আমি তো বদলায়নি।☺️
তাহলে কি আমি মানুষ না..? 🤔
ঝুম বৃষ্টি তোমাকে মনে করিয়ে দেয়। কথা ছিলো ভিজবো এক সাথে...! 👫
সেটা আর হয়নি ;.
প্রিয় গানের সুরেও খুঁজে পাওয়া যায়, প্রিয় মানুষকে..!
তার নামটা শুনলে কেঁপে উঠে বুক।বেডে যায় হ্রদ স্পন্দন।😔
সবার চোখ আড়াল করে পিছনে ফিরে তাকানো..!
এক নজরে দেখার জন্য। এখানো কি ভিষণ মায়া তার জন্য। আজও লুকিয়ে লুকিয়ে তাকে দেখার চেষ্টা। আসলে পৃথিবীতে কাউকে দুচোখ ভরে দেখার রোগটা ভীষণ ভয়ংকর।😟
এই রোগ সেরে উঠে না।
বছর বিশ পরেও আবার ছুটে যাওয়া, তার শহরে।তার পাড়ায় তাকে এক নজর দেখার জন্য। এটা কি প্রেম নাকি ভালোবাসা...!🤔
নাকি মায়া নাকি তার জীবনের ছায়া হওয়া..! সে জানেও না তার শহরে আজও কেউ আসে। তাকে একটা নজর দেখার জন্য। কি অদ্ভুত টান তার জন্য। 😍
আমি যখন তাকে দেখি তার চেয়েও বেশি দেখি যখন তাকে দেখি না..!
তার সাথে কথা ও রোজ আনমনে হয়।কি অদ্ভুত ভালো লাগা।
আর সেই মানুষটাই আজ যোগাযোগ রাখেনি।😃
কি অদ্ভুত...! 🙂
হায়রে মানুষ..
হায়রে জীবন..! 🙂
✍️~জান্নাতুল ফেরদাউস