কলার ছবি পিক ডাউনলোড এবং উপকারিতা

বিভিন্ন কাজে কলার ছবি প্রয়োজন হয়। তাছাড়া সুন্দর করে  তোলা হলে কলার ছবিও দেখতে সুন্দর লাগে। এই পোস্টে বেশ কিছু পাকা কলা এবং কাচা কলার ছবি পাবেন। সাথে জানতে পারবেন পাকা কলা কেনো হলুদ হয় এবং কাচা কলার উপকার।


  • পাকা কলার ছবি
  • কাচা কলার ছবি
  • কলার পিক
  • ফলের পিক 


পাকা কলার ছবি

কলার ছবি

কলার ছবি

কলার ছবি

কলার ছবি

কলার ছবি

কলার ছবি

কলার ছবি

পাকা কলার ছবি

পাকা কলার ছবি

পাকা কলার ছবি

পাকা কলার ছবি

পাকা কলার ছবি

পাকা কলার ছবি

পাকা কলার ছবি

পাকা কলার ছবি
কলার ছবি ডাউনলোড
কলার ছবি ডাউনলোড

কলার ছবি ডাউনলোড

কলার ছবি ডাউনলোড

কলার ছবি ডাউনলোড

কলার ছবি ডাউনলোড

কলার ছবি ডাউনলোড

কলার ছবি ডাউনলোড

কলার ছবি ডাউনলোড

কলার ছবি ডাউনলোড
কলার পিকচার
কলার পিক ডাউনলোড

কলার পিক ডাউনলোড

কলার পিক ডাউনলোড

কলার পিক ডাউনলোড

কলার পিক ডাউনলোড

কলার পিক ডাউনলোড

কলার পিক ডাউনলোড

কলার পিক ডাউনলোড




পাকা কলা হলুদ হওয়ার কারণ হলো ক্লোরোফিল নামক রঞ্জক পদার্থের অপচয় এবং ক্যারোটিনয়েড নামক রঞ্জক পদার্থের উৎপাদন বৃদ্ধি।

ক্লোরোফিল:

  • কাঁচা কলায় ক্লোরোফিল নামক রঞ্জক পদার্থ থাকে যা কলাকে সবুজ রঙ প্রদান করে।
  • কলা পাকার সাথে সাথে ক্লোরোফিল ধীরে ধীরে ভেঙে যায় এবং অপচয়িত হয়।
  • ক্লোরোফিল অপচয়িত হওয়ার ফলে কলা থেকে সবুজ রঙ চলে যায়।

ক্যারোটিনয়েড:

  • কলা পাকার সাথে সাথে ক্যারোটিনয়েড নামক রঞ্জক পদার্থের উৎপাদন বৃদ্ধি পায়।
  • ক্যারোটিনয়েড কলাকে হলুদ, কমলা এবং লাল রঙ প্রদান করে।
  • পাকা কলায় বিটা-ক্যারোটিন নামক ক্যারোটিনয়েডের পরিমাণ বেশি থাকে যা কলাকে হলুদ রঙ প্রদান করে।

অন্যান্য কারণ:

  • কলা পাকার সাথে সাথে এতে থাকা ইথিলিন নামক হরমোনের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়।
  • ইথিলিন ক্লোরোফিলের অপচয় এবং ক্যারোটিনয়েডের উৎপাদন বৃদ্ধি করে।
  • কলা পাকার সাথে সাথে এতে থাকা শর্করা ভেঙে গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজে পরিণত হয়।
  • এই গ্লুকোজ ও ফ্রুক্টোজ কলাকে মিষ্টি স্বাদ প্রদান করে।

কাচা কলার পিক 

কাচা কলার ছবি পিক

কাচা কলার ছবি পিক

কাচা কলার ছবি পিক

কাচা কলার ছবি পিক

কাচা কলার ছবি পিক

কাচা কলার ছবি পিক

কাচা কলার ছবি পিক

কাচা কলার ছবি পিক

কাচা কলার ছবি

কাচা কলার ছবি

কাচা কলার ছবি

কাচা কলার ছবি

রঙ্গিন কলার ছবি







কাঁচা কলা এবং পাকা কলা উভয়ই স্বাস্থ্যকর এবং তাদের নিজস্ব পুষ্টিগুণ এবং সুবিধা রয়েছে। কোনটি ভালো তা নির্ভর করে আপনার ব্যক্তিগত পছন্দ এবং আপনি কীভাবে কলা ব্যবহার করতে চান তার উপর।

কাঁচা কলার সুবিধা:

  • প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে: কাঁচা কলায় রেসিস্ট্যান্ট স্টার্চ থাকে যা হজম না হয়ে অন্ত্রে গিয়ে "প্রিবায়োটিক" হিসেবে কাজ করে। এটি অন্ত্রের উপকারী ব্যাকটেরিয়ার বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
  • রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে: কাঁচা কলায় পটাশিয়াম থাকে যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
  • হজম উন্নত করে: কাঁচা কলায় ফাইবার থাকে যা হজম উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে।
  • ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে: কাঁচা কলার গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম, যার মানে এটি রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বাড়ায় না। এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী।

পাকা কলার সুবিধা:

  • শক্তি বৃদ্ধি করে: পাকা কলায় প্রাকৃতিক চিনি থাকে যা দ্রুত শক্তি প্রদান করে।
  • মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে: পাকা কলায় ট্রিপটোফ্যান নামক অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে যা মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে।
  • ত্বক ও চুলের জন্য উপকারী: পাকা কলায় ভিটামিন A, C এবং E থাকে যা ত্বক ও চুলের জন্য উপকারী।
  • খনিজ সমৃদ্ধ: পাকা কলায় পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং অন্যান্য খনিজ পদার্থ থাকে যা শরীরের জন্য প্রয়োজনীয়।

আপনি যদি:

  • হজম উন্নত করতে চান: কাঁচা কলা খান।
  • রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান: কাঁচা কলা খান।
  • ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান: কাঁচা কলা খান।
  • দ্রুত শক্তি পেতে চান: পাকা কলা খান।
  • মানসিক চাপ কমাতে চান: পাকা কলা খান।
  • ত্বক ও চুলের যত্ন নিতে চান: পাকা কলা খান।

পরিশেষে, কাঁচা কলা এবং পাকা কলা উভয়ই স্বাস্থ্যকর। আপনার ব্যক্তিগত পছন্দ এবং আপনি কীভাবে কলা ব্যবহার করতে চান তার উপর নির্ভর করে আপনি কোনটি খাবেন তা নির্ধারণ করতে পারেন।


Next Post Previous Post