লম্বা হওয়ার উপায়ঃ কিভাবে দ্রুত লম্বা হওয়া যাই তার সহজ উপায় ও ব্যায়াম নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা ২০৩

চলুন আজকে জেনে নিই কীভাবে লম্বা হওয়া যাই। ১৮ বছরের পর লম্বা হওয়ার উপায়। 

সাতার কাটলে আপনি কিছুটা লম্বা হওয়ার আশা করতে পারেন।

যেমন রক্তসঞ্চালন ভালো হয়।

কোমর বেথা জয়েন্টে বেথা ভালো করতেও সাতার কার্যকর।

কখন সাতার কাটবেন?

আমি দেখছি!! দেখতাম আর ভাবতাম ঝুলাঝুলি কেনো?

আপনি লম্বা হতে  ঝুলন্ত অবস্থায় ব্যায়াম করতে পারেন, কাজে দিবে ।

একদম সোজা হয়ে না বেকে পায়ের আঙ্গুল  স্পর্শ করুন। তবে বেশি প্রেশার দেওয়ার দরকার নেই।

কার্বোহাইড্রেট কি ও কোথায় পাবেন?

এটা অনেকটা আমাদের  সেতুর মতন। প্রথমে আপনি নিচে  চিত হয়ে শুয়ে পড়ুন। হাঁটু ভাঁজ করুন।  আসতে আসতে কাঁধ বরাবর দুরত্বে আপনার পা দুটো একটার থেকে আরেকটা  আলাদা করুন। এবার আপনার  পায়ের উপর চাপ দিয়ে আপনার  পাদদেশ এবং কোমর উত্তোলন করার চেষ্টা করতে থাকুন। পিঠ সোজা রাখবেন, পিঠ বাকালে হবে না।  আসতে আসতে শ্বাস নিন। এ পোজ কয়েকবার পুনরাবৃত্তি করুন। পেলভিক শিফটের সাহায্যে আপনার পিঠের বেশ ভালো এক্সারসাইজ হবে। পেশিগুলো সুগঠিত হবে।

যাই হোক এটা মেয়েদের খেলা  আমাদের ছেলেদের কাজ নেই।

একটু দাড়ান। কাজ আছে

দড়ি লাফ  দারুণ মজার একটি খেলা এটি এবং আপনার উচ্চতা বাড়াতেও অনেক উপকারি এই খেলা। তাই মেয়েদের খেলা বলে এড়িয়ে যাবেন না । লাফ দিতে হয় দড়ি লাফ খেলার জন্য। এতে পা থেকে মাথা পর্যন্ত পুরো শরীর ঝাকি খায়, পুরো শরীরের ব্যায়ামও হয়। শরীরের প্রতিটি পেশী সক্রিয় হয়ে যায় এই খেলার ঝাকাঝাকিতে ।

রাতের  পর্যাপ্ত  ঘুম উচ্চতা বৃদ্ধিতে আপনাকে  সাহায্য করবে। শূন্য থেকে তিন  বছর বয়সী শিশুদের ১০.৫ থেকে ১৮ ঘন্টা ঘুমালে উচ্চতা হার বাড়ে বলে ব্লগে পাওয়া যায় । বিস্তারিত জানতে গুগল করতে পারেন। তবে যেহেতু আপনি এই লেখা পড়ছেন তাই এটা বলায় যাই আপনি শিশু না আর শিশুরা কীভাবে লম্বা হবে টা জানতেও চান না। কিন্তু.....কিন্তু আপনার বিয়ের পর আপনার বাবু হবে তখন শরীরের বৃদ্ধির জন্য জেনে রাখা ভালো, বাবুর মা খুশি হবে হিহিহি।

 আপনি যদি একধায়ে বসে কাজ করে থাকেন তাহলে আজই অভ্যাস ছাড়ুন। এটি আপনার শরীর এর স্বাভাবিক অবস্থার ক্ষতি করবে। বসে কাজ করার সময় ৩০ মিনিট পর পর একটু ঝাকাঝাকি করুন। পিঠ সোজা করে বসে কাজ করুন।

ধূমপান যেমনি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর তেমনি দেহের হরমোন গঠনও কমিয়ে ফেলে। এতে করে আপনার শরীরের স্বাভাবিক সিস্টেম নস্ট হয়। পরিবেশ এর ক্ষতি হয়,আপনার আর আপনার পরিবারের অর্থের ক্ষতি হয়। শান্তি নষ্ট হয়। কিছুক্ষন হয়তো .... হয়তো কিছুক্ষন ভুলে থেকে আনন্দ পান কিন্তু দিনশেষে চুড়ান্ত ক্ষতির সামনে পড়ে যান।