আবেগঃ আবেগের কথা আবেগের স্ট্যাটাস ও আবেগ নিয়ে উক্তি এবং কবিতা সব একত্রে এক সাথে

 আবেগের কথা স্ট্যাটাস আবেগ নিয়ে উক্তি  এবং কবিতা | বাংলায় আবেগের ছবি ২০২৪

➤ক্যালেন্ডার পরিবর্তন হয়।
পেরেক টা ঠিক জায়গাতেই থেকে যায়।
ক্ষতগুলো পেরেকের মত,
সুখ গুলো ক্যালেন্ডারের মত!💔
-মুন্নী

➤টুকরো কিছু স্বপ্ন আছে বাকি
হারাচ্ছো রোজ একটু একটু করে,
তোমার মনেও দিচ্ছে নতুন স্বপ্ন উঁকি
যাচ্ছে হৃদয় স্বেচ্ছায় অবসরে।
-কাজী জাহিদ

আবেগ নিয়ে লেখা ছবি

আবেগ নিয়ে লেখা কথা

আবেগের কথা স্ট্যাটাস আবেগ নিয়ে উক্তি  এবং কবিতা

➤সবার'ই ইচ্ছে হয়!
আলোর ঝলকানি দেখে হাসতে।
নিশিতে স্মৃতিবিজড়িত হয়ে যখন
তুষারের পাহাড় গড়ে,
তখন সবার'ই তো ইচ্ছে হয়!
মুখ ঘুচিয়ে কাঁদতে।
হায়, এমন তো হয়!
দু'টোয় ভুলেছে শোকে।
তবে তারা কী করে বেঁচে রয়?
-দীপু

০১। আবেগের কথা ২০২৪

আবেগের কথা


➤চলে গেছে ভালো দিন,
নেই জ্বীন আলাদীন।
আছে শুধু জঞ্জাল,
মানবতার কঙ্কাল।
- কাজী জাহিদ


  1. ছেলেদের আবেগের কথা 
  2. আবেগের কথা sms 
  3. আবেগের স্ট্যাটাস 
  4. অনুভূতির কথা 
  5. নিজের কিছু কষ্টের কথা 
  6. সুন্দর কিছু কথা
  7. মনের কিছু না বলা কথা
দেহে যতক্ষণ আছে প্রাণ
ভালোবেসে সকল বিচিত্র নাম
প্রাণটি যখন বেড়িয়ে যায়
সাথে সাথে নামের পরিবর্তন হয়
ভালোবেসে তখন একটি নাম
প্রাণহীন মানুষটি শুধুই "লাশ"
-অর্থি




➤--ভালোবাসি খুব💝
হয়তো ঠিক ভাবে তোকে বুঝতে পারিনা
কিন্তু ভালোবাসি খুব,
হয়তো ঠিক ভাবে তোকে বুঝাতে পারিনা
তারপরও ভালোবাসি খুব,,
হয়তো একটু সাদামাটা
তারপরও ভালোবাসি খুব,,
হয়তো সময়ের বিবর্তনে ছেড়ে গেছিলাম
কিন্তু ভালোবাসতাম খুব,,
আর
হ্যা,,
এখনো ভালোবাসি খুব

০২ আবেগের স্ট্যাটাস


আবেগের স্ট্যাটাস

➤কথা তো দিয়েছিলাম
ভুলেই যাবো দুজন দুজনা কে....
কিন্তু কোনো মন খারাপের বিকেলে যদি,,,
ইচ্ছে করে তোমার সাথে ঘুরতে যেতে ...,
যেখানে রাস্তা এসে থেমে গেছে।
তুমি কি যাবে আমার সাথে .....?
নাকি বলবে ভুলে গেছি সব....
ভুলে গেছি অতীতের সব
ভালোবাসা....
- Mithi

➤মিথ্যে ছিলো তর কথায়,
অভিনয় ছিলো ভালোবাসায়.
ভুল করেছিলাম তোকে বিশ্বাস করে,
প্রায়শ্চিত্ত্ব দিতে হবে এ জীবনে.
কি দোষ ছিলো বল আমার,
ভালোবাসা ছাড়া কিছুই চাইনি
তবুও কেনো ঠকালি...
অভিনয় যখন করবি
এত ভালোবাসা কেনো দিলি 

প্রতিদিনের কষ্ট মাখা
এলোমেলো গল্পগুলো,
সুখের বাগে ক্ষনে ক্ষনে
উরায় ধুলো।
এলোমেলো ভাবনা গুলো,
কাদা ছেটায়,
ভালোবাসায়।
একেকটা গোটা দিন,
জানায় বিদায়,
পড়ে থাকে দীর্ঘশ্বাস আর
ধুলোমাখা হতাশ হৃদয়।
-ঈশিতা

➤খোঁজ না নেওয়ার কারণ উভয় এর
তুমি প্রয়োজনের ইচ্ছে নাই বলে,
আমি অধিকার নেই বলে।
ইচ্ছে ছাড়া অধিকারটা সম্বোধন মাত্র।
-আভীদ খান


➤তার ফেলে যাওয়া আনমানা সুর,
আর অভিমান একরাশ।
কাচের দেয়ালে বন্দী আছে,
ভালোথাকার অভিলাষ।
- মিম

০৩। আবেগ নিয়ে উক্তি

➤"অন্ধের শহরে আয়না বিক্রি
আর একটা স্বার্থপর মানুষকে,
বিশ্বাস করা সমান কথা।
উরন্ত মেঘ কণা স্পর্শ করার ইচ্ছা,
বিশ্বাসহীন মানুষকে ভালোবাসা দেয়া,
একই কথা।"


আবেগ নিয়ে উক্তি

➤"ডাকবাক্স টা অযথাই খুলে দেখি বারবার
কোন চিঠি আসল কিনা তার!
বৃথাই তবু প্রহর গোনা,পথ চেয়ে থাকা,
বৃথাই রোজ ডাকপিয়নের কাছে তার চিঠির খবর নেয়া,,,"

০৪। আবেগ নিয়ে কবিতা

➤এক পাহাড় স্বপ্নের জন্ম হয়,
তোর কন্ঠের মাদকতায়,
এক সমুদ্র প্রেম হাতছানি দিয়ে ডাকে
ওই চোখের মায়ায়,
আর তোর ছোঁয়ায়!
হাজারও অগ্নি দাবানল শান্ত হয়ে,
ছেয়ে যায় হিম শীতলতায়।
- নীল পদ্ম 

আবেগ নিয়ে কবিতা


➤*কবিতা*
"সাগরের শান্ত ডাক"
কলমে-রেশমা

সাগর পারের বালুকাবেলায় আছি
বসে মধ্য গগনের খরো পোড়া
তাপ মাথায় করে-
আনমনে, আপন অনুভূতিতে কখন
গেলাম হারিয়ে মহাসাগরের ফেনিল
উত্তাল তরঙ্গমালার মোহনীয়-
কমনীয়
নৃত্য ছন্দের অতলান্তে।
সাগরের শান্ত দৃঢ় ভাবাবেগের ডাক
কি শুনতে পাও??
নিভৃতচারিণী সাগর ডাকে আয়
আয়-
শান্তির দীপাবলি জ্বালিয়ে দিবো নির্জন
জনশূন্য উপত্যকায়।
অনুরক্ত ভালোবাসার নির্লোভনীয়
চুম্বন ছোঁয়াব তোমার
রাজ ললাটে---
নিরবে শান্ত লয়ে কানে আসে সাগরের
অনুপম শীতল কথামালা--
পারবে না আমায় হৃদ কমলের অসীমে
নিয়ে আলিঙ্গন করতে!
সৃষ্টির অনন্য বিস্ময় মহাসাগরের কানে-
কানে বলি, চাই আমি তোমার রহস্যাবৃত
নিগূঢ় মহত্বের সিন্দুকে
বিলীন হতে--।
নাও আমায় ভাসিয়ে দূর সীমানায়
প্রজ্বলিত আলোক-বর্তিকার
অপার্থীব সুড়ঙ্গে!
স্বপ্নছায়ায় প্রাণবায়ুকে বিলম্বিত লয়ে
নিভৃতে
দাও বাড়িয়ে হে সঙ্গী মোর
স্বপ্নীল সাগর কায়া।
দুটি আত্মার সম্মোহনী দ্বৈরথ লীলা-খেলায়
লুকিয়ে যাবো দ্বীপান্তরের
বিস্তৃত দিগন্তে-।
ওই যে শোনা যায় পারাবারের বাঁশির সুর-
কোন লক্ষ্যে, কোন অস্তিত্বের আবেগে
লুকিয়ে থাকবো অপার আনন্দের
মোহনায়??
হে সাগরের বিশালতা তোমার অন্তরীক্ষের
মাদকতায় হবো নিশ্চিহ্ন!
হে সাগর বক্ষ তোমার মায়াবীনি নুপুর
ঝংকৃত জলরাশির বাহুডোরে
চুম্বনে চুম্বনে দাও ভরিয়ে মোর
নির্লিপ্ত চিবুকখানি।
আত্মার অস্তিত্ব যাবে মিলেমিশে দুজনার
গহীন অজানা
মহাকালে।
তারিখ-১৫/১/২০২০ ইং।


০৫।ভালবাসার আবেগ

ভালবাসার আবেগ

➤কয়েকটা শব্দের জন্য জেগে আছি;
সাতটা দিন আর তিনটে রাত !
শব্দগুলো পেলেই খোঁজ শেষ।
তখন গুটি পোকার মত গুটির ভেতর
শব্দের সুতো বুনব।
আর মাত্র কয়েকটা দিন পেলেই
সাঙ্গ হবে খোঁজ;
শব্দগুলো পাব।
রেশমী শব্দের সিঁড়ি ধরে উঠে আসবে কবিতা।
সাতটা দিন আর তিন তিনটে রাত !
এখন চলছে দক্ষিনা হাওয়ার মাস;
শব্দগুলোকে হাওয়ায় ভাসিয়ে ভাসিয়ে
কবিতায় রূপ দেব।
আমার পূর্ণ হবে খোঁজ।
কবিতার স্রোত বেয়ে আসবে কবিতার বারোমাস।
কবিতা: কবিতার বারোমাস
১৫/০১/২০২০
- তৃষা

Abegi Kotha Mon 


➤স্মৃতিচারণ  -  রুশদা সাফফানা

আমি পথের পাথর ডিঙ্গিয়ে
হেরা গুহায় পৌছে দিয়েছি খাবার,
আমি প্রথম দাওয়াতেই সিজদা
দিয়েছি মহান প্রভুর কা'বার।
আমি বদরে ছিলাম, উহুদে ছিলাম
আমিই প্রথম শহীদি ঈদগায়,
আমি আজো আগের আলোয়
পথ চলি আল আক্বসার নকশায়।
আমি উদরে ধরেছি ঈসা-মূসা
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ নবী,
আমি দ্বীনের জন্য কোরবান করেছি
পিতা,স্বামী ও সন্তান সবই।
আমি মুজাহিদের সাজে সেজেছি
যখন প্রয়োজন হয়েছিল যেথায়,
হিমালয়,তের নদী সাত সাগর পেরিয়ে
বাধার শিকল ভেঙেছি সেথায়।
আমি তখনও জেগেছি যখন ইসলাম
ভূলুণ্ঠিত হচ্ছিল নির্মমভাবে,
আমি বুক ছিড়িয়া রক্ত দিয়েছি
আল কোরআনের রণাঙ্গনে।
আমি দুগ্ধ দিয়েছি তারেক-মুসা
বীর সেনানী খালেদ-ওমর,
আমার বুকেই লেখা আছে
যুদ্ধ জয়ে'র গোপন গুমর।



➤এই একেক টা নির্ঘুম রাত মনে করিয়ে দেয় একবারে ঘুমিয়ে যাবার তৃপ্তি।
হঠাৎ যেদিন ঘুম গুলো এক সাথে জমা হবে,
আমায় আলতো করে ডেকে নিয়ে যাবে তাদের রাজ্যে,আমি ঘুমিয়ে যাবো চিরনিদ্রায়।
মাটি আদর করে বুকে আগলে রাখবে,কি জানি হয়তো কোনো জানা অজানা পাপে কষ্ট ও দেবে।
আর ঘুম না আসার কারনে ছটফট করবোনা।
এই যে আমি এতো অদ্ভুত। ভেতরে ভেঙে চুরে একাকার হয়ে যাই,কিন্তু নাই প্রকাশ ক্ষমতা।
এতো কষ্ট জমা হতে হতে বুকের ভেতর
বোবাকান্না গুলো বিস্ফারণ হবে একদিন।
আমার এই না ঝরা চোখের লোনা পানি গুলো আপন মানুষ গুলোর চোখে অশ্রুর বন্যা বইয়ে দেবে।
আমি সেদিন খুব শীতল থাকবো।এই কন্ঠে আর কর্কশ শব্দে কাওকে বলবোনা জালাও কেনো এতো?
কাওকে অকারণে ধমক দেবোনা।
এই চোখ গুলো তাকিয়ে থাকবেনা প্রিয় কোনো চোখের দিকে,অবাক হয়ে দেখবোনা কারো মুগ্ধকরণ হাসি।
সেদিন চোখ জুড়ে থাকবে মলিনতা, শরীর জুড়ে শুভ্রতার ছড়াছড়ি তবু কতো ভয়ানক।
কেউ কিন্তু সেদিন আমায় বলবে না তুমি এতো বদ মেজাজি কেনো?
সবাই শুধু ভালো গুন গুলো বলবে, কারন প্রাণহীন শরীরের নাকি দোষ বলতে নেই।
হয়তো কেউ প্রশান্তির নিঃশ্বাস ও ফেলবে সবার অগোচরে।
এভাবেই আমার মতো একটা বিন্দু হারিয়ে যাবে এই বসুন্ধরা থেকে।
কেউ মনে রাখবেনা।
হয়তো কারো মনের ছোট একটা কোনে ছবির ফ্রেমের মতো ঝুলে থাকবো উহ! করে উঠা সূক্ষ্ম যন্ত্রণাদায়ক স্মৃতির মতো।
হয়তো কারো নেত্রের কোণায় এক বিন্দু জল হয়ে চকচক করবো শীতের সকালে ঘাসের ডগায় এক বিন্দু শিশিরের মতো।
হয়তো বা কোথাও আমি থাকবোনা।
থাকবোনা কোনো বিবর্ন ঝরে পড়া পাতার আহাজারি তে।
থাকবোনা কোনো সকালের সূর্য কিরণে।
তবু চাইবো কোথাও কোনো প্রিয় শূন্যের দিকে তাকিয়ে আমায় একটা বার ডাকুক আদুরে গলায়।
আমি না হয় মেঘের আড়াল থেকে টুপ করে কয়েক ফোটা জল গড়িয়ে বৃষ্টি নামিয়ে দেবো।
সে ভিজবে আমায় ছুঁয়ে কোনো বাদল দিনে।
কোনো একদিন ডিসেম্বরের ভোরের কুয়াশার মতো মিলিয়ে যাবো।
আকাশের সাথে একাকার হবো, আলাদা করা যাবেনা আমায়। আমি হবো দিগন্ত।
সেদিন আমি রাগিণীর তালে বলবো
এই তো অবশেষে হলাম মুক্ত........
-----মেঘ রাগিণী

০৬।আবেগ আর বাস্তবতা 


➤সঠিক সময়ে চাকরি পেলে তোমাকে পাবো কিন্তু চাকরি ছাড়া তোমাকে পাওয়া অসম্ভব
-আচ্ছা,
চাকরি দিয়েই যদি তোমাকে কিনে আনতে হয় তবে ভালোবাসার কি মূল্য দিলে?
- তোমার পাগল 



➤মানুষ সবসময়ই একা। সবখানেই একা। জীবনের সবচেয়ে সেরা সময়টাই মানুষ একা কাটায়। কেউ একা কাটায় উদ্দেশ্যমূলক ভাবে, আর কেউ উদ্দেশ্যহীনভাবে। ব্যতিক্রম শুধু তুমি আর আমি। আমরা কোলাহলের ভেতর থেকেও একা। পাবলিক বাসেও...💔
#মাতাল হিমু


Abeg o Bostobota

➤বেকার - মির্জা চয়ন

আমি মধ্যবিত্ত শিক্ষিত বেকার
আমার অহংকারি মন আকাশ ছোয়া
আমি বি এ অনার্স শিক্ষিত ছেলে
আমার কদর থাকবে পাড়া মহল্লায়
তবে যখন দেখি কর্মের অভাবে
পকেট থাকে খালি তখন ভাবি
মধ্যবিত্ত শিক্ষিত বেকার আমি ।
মধ্যেবিত্ত শিক্ষিত বেকার আমি
সানগ্লাসে ফুঁ দিয়ে চলি
আড়ঁ চোখে দেখতে হয় পকেট টা
ভুল করেও ভুল করা হয় না
চোখ বুজেও চোখ বুজি না
খোলা আকাশের নিচে উদ্দেশ্যহীন
উদ্যান হতে উদ্যানে ভীড় জমে
মিছে স্বপ্নে আকাঁ গোলক ধাঁধাঁর মিছিল।
পকেটে কিছু থাকুক আর নাই থাকুক
ঠোট থাকবে কালো ধোয়ায় মোড়ানো
জলন্ত সিগারেটের আর ছলনা মাখা
দিগন্ত জোড়া হাসি।
মধ্যবিত্ত শিক্ষিত বেকার আমি
প্রেম সম্পাদনায় ভুল ছিলো না
তবে পকেট ছিলো টানা পোড়নে
প্রেমিকার সাথে দেখা করতে যাবো বলেও
না দেখা করার অজুহাতে
প্রেমালাপ ফোনো সম্পাদনায় ক্ষান্ত।
পাশে কেউ থাকবে না জেনেও
কারও অপেক্ষায় হা হুতাশ করবে
হৃদপিণ্ডের বাঁ পাশ টা
একে একে ছেড়ে যাবে সবাই
কবিতারা গদ্য ছন্দে দেখা দিবে
হতাশায়।
মধ্যবিত্ত শিক্ষিত বেকার আমি
সস্তা মেসবাড়ি ছারপোকা যন্ত্রণা
মিল ঘরে টাকা দিলেই
জুটবে ডাল- ভাত- ভর্তা- ভাজি।
দুপুর বেলা বুভুক্ষু পথ চলি রাজপথে
ক্ষুধার্ত চোখ নীল আকাশ দেখে
আর হাতে জলতে থাকে বেনসন
যার মূল্য আজ তের টাকায়।
মধ্যবিত্ত শিক্ষিত বেকার আমি
শুধুই প্রয়োজনের প্রিয় হই
প্রিয়জনের প্রিয় নই ।




➤ মাংস ডিপো - মোঃ হাশিম উদ্দিন
আমার নাকি কমছে ওজন
সাপোর্ট পেলাম কয়েক ডজন,
বডি নাকি স্লিম হয়েছে,
আয়নাতে কি দেখছি মিছে !
না না কভু হয়না এটা,
আসলে নই এত্তো মোটা।
দেখতে দেখায় একটু ফ্যাটিস,
মিছেই তোরা ভেংচি কাটিস।
সবাই যখন বলছে এমন,
দেখতে আমি হিরুর মতন-
তোরা কেন মটকা ভাবিস,
দুষ্ট তোরা, আস্ত রাবিস্।
সন্ধ্যে-সকাল ব্যায়াম করে,
চর্বি যখন যাচ্ছে ঝরে,
কোলেষ্টোরেল করবো জিরো
দেখবে আমি হবোই হিরু।
সুঠামদেহী বীরের সাজে
আসবো ফিরে তোদের মাঝে।
ডাকবে না আর মাংশ ডিপো
লোক সমাজে বাজিয়ে ভেপু।

০৭।আবেগ নিয়ে শেষ কিছু কথা


আবেগ নিয়ে শেষ কিছু কথা


আবেগ নিয়ে শেষ কিছু কথা


আবেগ কিছু কথা


আবেগ কিছু কথা


আবেগ  কথা




  • কষ্টের ফেসবুক স্ট্যাটাস
  •  ইমোশনাল স্ট্যাটাস
  •  আবেগের কথা 
  • রোমান্টিক ছোট স্ট্যাটাস 
  • ছেলেদের আবেগের কথা
  •  আবেগের কথা sms 
  • অনুভূতির কথা 
  • কষ্টের স্ট্যাটাস বাংলা



 END


আগমণ করে । এরা ক্রমাগত উপকূল ইত্যাদি পথ বেয়ে দক্ষিণ পুর্ব এশিয়া সহ অস্ট্রেলিয়া মহাদেশে ছড়ি
হিসাবে বিবেচনা করা হয়। ৪৩ টিসি?
হাররঞ্জন রায় লিখেছেন, “বাংলার পশ্চিম প্রান্তের রাজমহল 'পাহাড়ের বা?
লোকদের মধ্যে ময়মনসিংহ ও নিম্ন বঙ্গের কোন কোন স্থানে কচিৎ কখনো
ভেতর যশোর জেলার বাঁশ ফৌড়দের মধ্যে মাঝে মাঝে যে কৃষ্ণাঙ্গ, ঘণশ্যামবর্ণ প্রায় উর্ণাবৎ কেশ, পুরো
য়, অতিচ্যাপ্টা নাকের লোক দেখিতে পাওয়া যায় । তাহাতে নিগোবটু রক্তের ফল বলে মনে হয় 1” গা

আমরা .ইতিহাসে দেখতে পাই প্রত্ন-প্রস্তর যুগে এ অঞ্চলে বাস করতো নিঘো জাতি যাদেরকে ইতিহাসের

“নিগ্রোবটু” নামে উল্লেখ করা হয় । এরপর আসে ইতিহাসের নব্য-পরস্তর যুগ । আসামের উপত্যকা অতিক্রম করে আদিম
বাংলায় প্রবেশ করে অষ্টিক জাতীয় জনগোষ্ঠী । নব্য্রস্তর যুগ থেকে এই অঞ্চলে বসবাসকারী অষ্ট্রিক ভাষাভাষী আদি নৃগোষ্ঠী :
আমরা ইতিহাস থেকে জানতে পারি নেগ্রিটোদের উৎখাত করেই অষ্টিক জাতি বাঙলায় আসে | ইতিহাসে কোল, সাঁওত
ভীল, মুপ্তা প্রভৃতি উপজাতির পূর্ব পুরুষরূপে ধারণা করা হয় এই অষ্টিক জাতিকে । |

5৪ আস্ট্রেলীয় £ অন্ট্রালয়েড, অস্ট্রীল, অন্ত্রিক বা অস্ট্রেলীয় যে নামেই ডাকা হোক না কেন দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় আদিমতম

একটি গোষ্ঠীর সর্বজনবিদিত উপস্থিতি ছিল । এরা পৃথিবীতে অস্তিতূশুন্য হয়ে গেলেও বাঙালি জাতির দেহ-মন তাদের সুস্পষ্ট -
লক্ষণ বয়ে চলেছে। এরা আনুমানিক ৫/৬ হাজার বছর আগে ইন্দোচীন হতে আসাম হয়ে বাঙলায় প্রবেশ করে নেগিটো বা
যা হল এল ডা ৫


সঙ্গে তাদের দৈহিক গঠনের এবং রক্তের মিল আছে। নৃতত্ববিদগণ মনে করেন, “অনুমান ৩০,০০০ বছর পূর্বে

এক শাখা ভারত থেকে প্রথম অস্টরেলিয়া মহাদেশে গিয়েছিল 1৮৪৪ অধিকাংশ পণ্ডিত মনে করেন, অন্ট্রালয়েড জনগোষ্ঠী


কষ্টের ফেসবুক স্ট্যাটাস  ইমোশনাল স্ট্যাটাস
 আবেগের কথা  রোমান্টিক ছোট স্ট্যাটাস
ছেলেদের আবেগের কথা  আবেগের কথা sms 


Next Post Previous Post