Bangla Islamic Books Review | হারানো ভ্রাতৃত্ব ও বন্ধুত্ব ও উইঘুরের কান্না
ইমাম ইবনুল জাওযি রহ. এর- হৃদয়ের দিনলিপি
"হারানো ভ্রাতৃত্ব ও বন্ধুত্ব" Review By সুফিয়ান আহমেদ
এক সময় কিছু ব্যক্তিকে আমি আমার বন্ধু ও সঙ্গী ধারণা করতাম। কিন্তু পরবর্তীতে দেখলাম তাদের কেউ কেউ রূঢ় ব্যবহার করে, হৃদ্যতা ও বন্ধুত্বের শর্তের সাথে যা সমঞ্জস নয়। তাদেরকে তখন তিরস্কার ও ভর্ৎসনা করতে শুরু করলাম। কিছুদিন পর হঠাৎ আমার নিজে নিজেই বোধোদয় হলো- এটা তো ঠিক হচ্ছে না। মনে মনে বললাম, এর মাধ্যমে উপকারটা কী? তারা যদি বন্ধু ও সঙ্গীর উপযুক্ত হয়েই থাকে, তবে তো তাদের তিরস্কার বা ভর্ৎসনা করা চলে না। আর যদি উপযুক্ত না হয়, তবে একেবারে সম্পর্ক ছিন্ন করে দেওয়াই উত্তম।
PDF Download Link For Islamic Books Collection
দ্যা রিভার্টসঃ ফিরে আসার গল্প- লেখক সামছুর রহমান ওমর ও কানিজ শারমিন।
ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর কর্তৃক রচিত ইসলামিক pdf বই ডাউনলোড করতে নিচে নামের উপর ক্লিক করুন।
১। আল মউযুআত – ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
৭। এহইয়াউস সুনান বা সুন্নাতের পুনরুজ্জীবন ও বিদআতের বিসর্জন – ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গী
৮। কিতাবুল মোকাদ্দস ইঞ্জিল শরীফ ঈসায়ী ধর্ম – ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
৯। কুরআন-সুন্নাহর আলোকে ইসলামী আকীদা – ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
১০। কুরআন-সুন্নাহর আলোকে পোশাক পর্দা ও দেহসজ্জা – ড. খোন্দকার আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর
১১। কুরবানী ও জাবীহুল্লাহ – ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
৯। কুরআন-সুন্নাহর আলোকে ইসলামী আকীদা – ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
১০। কুরআন-সুন্নাহর আলোকে পোশাক পর্দা ও দেহসজ্জা – ড. খোন্দকার আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর
১২। খুতবাতুল ইসলাম – ড. খোন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
১৪। রাহে বেলায়াত ও রাসুলুল্লাহর সাঃ যিকির-ওযীফা – ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
১৫। সহীহ মাসনূন ওযীফা – ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
১৬। সালাতের মধ্যে হাত বাঁধার বিধান – ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
১৭। হাদীসের নামে জালিয়াতিঃ প্রচলিত মিথ্যা হাদীস ভিত্তিহীন কথা – ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
১৫। সহীহ মাসনূন ওযীফা – ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
১৬। সালাতের মধ্যে হাত বাঁধার বিধান – ড. আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
১৭। হাদীসের নামে জালিয়াতিঃ প্রচলিত মিথ্যা হাদীস ভিত্তিহীন কথা – ড. খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর
এনায়েতুল্লাহ আলতামাশ কর্তৃক রচিত ইসলামিক pdf বই ডাউনলোড করতে নিচে নামের উপর ক্লিক করুন।
এর কিছুদিন পর দুনিয়ার জীবনযাপন বিষয়ে একটি আশ্চর্য চিন্তা আমার মাথায় এলো। আমি ভেবে দেখলাম- যাদের সাথে আমার চলাচল তাদের সাথে আমার সম্পর্ক তিন ধরনের :
১. নিছক পরিচিত মুখ- দেখা হলে সালাম বিনিময়। এর পাশাপাশি অল্পস্বল্প দু-একটা কথাবার্তা কখনো হয়- কখনো হয় না।
২. বাহ্যিকভাবে বন্ধু- প্রকাশ্যভাবে যাদের সাথে হৃদ্যতাপূর্ণ কথা ও আচরণ চলে।
৩. আন্তরিক একনিষ্ঠ সঙ্গী- যাদের সাথে কোনো ধরনের কৃত্রিমতা ছাড়াই আন্তরিক সম্পর্ক রয়েছে।
এবার আমি চিন্তা করলাম, মানুষের সাথে সম্পর্ক নষ্ট করে লাভ কী- তারচেয়ে বরং যাদেরকে আন্তরিক মনে হবে না, তাদেরকে মনে মনে ‘আন্তরিক সঙ্গী’-এর তালিকা থেকে বের করে ‘বাহ্য বন্ধু’র তালিকায় এনে রাখলেই হয়। আর যদি এটারও যোগ্য তারা না হয়, তবে তাদেরকে নিছক ‘পরিচিত’ ব্যক্তির কাতারে রেখে দিতে হবে। তাদের সাথে আচরণ হবে নিছক একজন পরিচিত ব্যক্তির মতোই- কোনো মাখামাখি নয় আবার বিরোধিতাও নয়।
অর্থাৎ সম্পর্ক ছিন্ন না করে যার যার অবস্থানমতো তাকে সেখানে রেখে দেওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। আর অযথা তিরস্কার করে বা অভিযোগ তুলে বন্ধুত্ব ঝালাই করতে চাওয়াটা হবে নিতান্তই বোকামি।
হজরত ইয়াহইয়া ইবনে মুয়ায বলেন, সেই ভাই বা সঙ্গীর চেয়ে খারাপ ভাই বা সঙ্গী আর কে আছে, যাকে তোমার বলতে হবে, ‘তোমার দুআর মধ্যে আমাকে স্মরণ রেখো।’
আজকের দিনে অধিকাংশ মানুষই একে অপরের পরিচিত। এদের মধ্যে বাহ্যিক বন্ধুর সংখ্যাও অনেক কম। আর আন্তরিক বন্ধু বা সঙ্গীর বিষয়টা এখন এতটাই দুর্লভ যে, তার আশা না করাই ভালো। হ্যাঁ, আত্মীয়তার মাধ্যমে কিছু সম্পর্ক—যেমন পিতা-মাতা, ভাই-বোন, সন্তান, স্ত্রীর সঙ্গে থাকা সম্পর্ক—এগুলোর কথা ভিন্ন।
অবশ্য এখানেও আন্তরিকতা থাকতে পারে, না-ও পারে। অতএব সবার থেকেই নিজেকে একটু আলাদা স্থানে রেখে সবার সাথেই নিতান্ত অপরিচিত ব্যক্তিদের মতো ইনসাফপূর্ণ আচরণ করে চলা উচিত। আর যে ব্যক্তি তোমার প্রতি আজ হৃদ্যতা বা সম্প্রীতি প্রকাশ করছে, তুমি তাতে ধোঁকায় পতিত হয়ো না। সময় যেতে দাও। সময় ও পরিস্থিতিই একদিন বলে দেবে- তার এই হৃদ্যতা আন্তরিক নাকি ভান। কারণ, অনেক সময়ই সুবিধাবাদী মানুষ অকারণে হৃদ্যতা প্রকাশ করে- যাতে তোমার মন গলিয়ে তোমার থেকে তার স্বার্থ হাসিল করতে পারে।
হজরত ফুজাইল ইবনে ইয়াজ বলেন, ‘তুমি যখন কাউকে বন্ধু হিসেবে নির্বাচন করতে চাও, তখন তুমি তাকে কোনো বিষয়ে হঠাৎ রাগিয়ে দাও। সে যদি তার এই রাগান্বিত অবস্থায়ও তোমার প্রতি ‘ইনসাফ’ বা ভালো ব্যবহার বজায় রাখে, তাহলে তুমি তাকে নিশ্চিন্তে একান্ত বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করতে পারো।’
অবশ্য আজকের দিনে এই পরীক্ষা করাটাও আশঙ্কাজনক বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ, এখন মানুষের আচরণ এতটাই তীব্র ও তপ্ত যে, তুমি যদি কাউকে রাগিয়ে দাও, সে হয়তো তাৎক্ষণিক তোমার শত্রুতে পরিণত হয়ে তোমার ক্ষতি করে বসবে!
আরো পড়ুন : বাংলা ইসলামিক দোয়া
মানুষের আচরণের এই অধঃপতনের কারণ হলো, আজ আমাদের মধ্য থেকে আন্তরিকতা দূর হয়ে যাচ্ছে।
আমরা দিন দিন খুবই স্বার্থবাদী হয়ে পড়ছি। অথচ আমাদের ‘সালাফে সালিহিন’-এর মূল লক্ষ্যই ছিল আখিরাত।
একারণে বন্ধুত্ব ও ভ্রাতৃত্বের মধ্যে তাদের নিয়ত ছিল বিশুদ্ধ, ভোরের বাতাসের মতো নির্মল। তাদের লক্ষ্য ছিল দীন ও আখিরাত; দুনিয়া নয়। আর আজ আমাদের সকলের অন্তরের ওপর প্রভাব খাটাচ্ছে দুনিয়ার ভালোবাসা এবং দুনিয়া প্রাপ্তির লালসা। তাই আমাদের আচরণে এত কৃত্রিমতা।
তবুও বলি, শুধু দীনের জন্য বন্ধুত্ব ও ভালোবাসা রাখে—এমন কাউকে যদি পাও, তবে তাকে সাদরে গ্রহণ করে নাও। আজকের যুগে এ বড় দুর্লভ বিষয়।
ইমাম ইবনুল জাওযি রহ. এর-
হৃদয়ের দিনলিপি
পৃষ্ঠা নং : ৫১৮-৫২০
হৃদয়ের দিনলিপি
পৃষ্ঠা নং : ৫১৮-৫২০
উইঘুরের কান্না লেখক মুহসিন আব্দুল্লাহ, প্রকাশ করেছে প্রজন্ম পাবলিকেশন
সম্মানিত ভারতবর্ষের মুসলিম ভাই ও বোনেরা,
গত ১৩ ও ১৪ সেপ্টেম্বর (২০১৮) আপনারা আমাদের প্রতি যে সমর্থন ও চীন সরকারের প্রতি নিন্দা জানিয়েছেন তা আমাদের পূর্ব তুর্কিস্তানের ভেতরে ও বাইরের জনগণের অন্তরে আশার বীজ বুনেছে। একজন উইঘুর কর্মী হিসেবে আমাদের কাছে এটা কোন আশ্চর্যের বিষয় নয় যে চীন ১০ লাখ উইঘুর মানুষকে আটকে রাখতে পারে। কারণ চীন সরকার জাতি হিসেবে আমাদের ধ্বংস করে দিতে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে আসছে এবং আমাদের ভূমি চিরতরে দখল নিয়ে নিতে চাচ্ছে। ১৯৪৯ সালে তারা আমাদের ভূমিতে অভিযান চালিয়েছিল এবং তখন থেকে তাদের দখল কার্যক্রম চালু রাখতে নানা ফন্দি ফিকির করে।
আজকে তাদের ক্যাম্পগুলো তার জ্বলন্ত প্রমাণ। তারা প্রকাশ্যে আমাদের লোকদের ধ্বংস করার সংকল্প নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। সবচেয়ে জঘন্য ব্যাপার হল এই নির্মম নির্যাতনের দৃশ্য দেখেও বিশ্ববাসী নীরব ছিল। বিশেষ করে কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পের খবর প্রকাশিত হবার পর ইসলামী দেশগুলো থেকে কোন (প্রতিবাদ) শব্দ শোনা যায়নি অথচ তারা আমাদের ভাই।
গত ১৩ ও ১৪ সেপ্টেম্বর (২০১৮) আপনারা আমাদের প্রতি যে সমর্থন ও চীন সরকারের প্রতি নিন্দা জানিয়েছেন তা আমাদের পূর্ব তুর্কিস্তানের ভেতরে ও বাইরের জনগণের অন্তরে আশার বীজ বুনেছে। একজন উইঘুর কর্মী হিসেবে আমাদের কাছে এটা কোন আশ্চর্যের বিষয় নয় যে চীন ১০ লাখ উইঘুর মানুষকে আটকে রাখতে পারে। কারণ চীন সরকার জাতি হিসেবে আমাদের ধ্বংস করে দিতে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে আসছে এবং আমাদের ভূমি চিরতরে দখল নিয়ে নিতে চাচ্ছে। ১৯৪৯ সালে তারা আমাদের ভূমিতে অভিযান চালিয়েছিল এবং তখন থেকে তাদের দখল কার্যক্রম চালু রাখতে নানা ফন্দি ফিকির করে।
আজকে তাদের ক্যাম্পগুলো তার জ্বলন্ত প্রমাণ। তারা প্রকাশ্যে আমাদের লোকদের ধ্বংস করার সংকল্প নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। সবচেয়ে জঘন্য ব্যাপার হল এই নির্মম নির্যাতনের দৃশ্য দেখেও বিশ্ববাসী নীরব ছিল। বিশেষ করে কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্পের খবর প্রকাশিত হবার পর ইসলামী দেশগুলো থেকে কোন (প্রতিবাদ) শব্দ শোনা যায়নি অথচ তারা আমাদের ভাই।
এ বছরের শুরুতে আমি পশ্চিমা এবং ইসলামী দেশগুলোর নিকট যাদের সাথে চীনের কূটনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে তাদের কাছে বিভিন্ন প্রতিবেদন জমা দিয়েছি এবং অনুরোধ করেছি। আমার অনুরোধ ছিল ক্যাম্পগুলো বন্ধ করা যেখানে নিয়ে নির্যাতন করে চীন সরকার। যদি সেটাও সম্ভব না হয় তবে কূটনৈতিকভাবে অন্তত চীনকে বলা হয় নির্যাতন না করতে এবং নিন্দা জানানো হয়।
কিছুই হয়নি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় পার্লামেন্ট ব্যাপারটি গুরুত্বের সাথে নেয় কিন্তু যথাযথ পদক্ষেপ নেবার মত তা যথেষ্ট নয়। কিন্তু একটি মুসলিম দেশও টু শব্দ করেনি। বরং মুসলিম দেশগুলোর যেসব আমাদের সাথে কথা বলেছে তারা যেন বোবা, বধির। যেখানে পশ্চিমা দেশগুলো, তাদের সংস্থাা-সংগঠন কথা বলছে সেখানে আমাদের মুসলিম দেশগুলো কেন কোন কথা বলে না? তারা কথা বলতে পারলে আমরা কেন চুপ মেরে থাকি।
যখন আমরা দেখি হাজার হাজার ভাইবোনেরা বাংলাদেশে এবং ভারতে আমাদের জন্য রাস্তায় নামেন তখন আমাদের আনন্দ ধরে না, আমরা অনুভব করি আমরা একা নই। আমরা দেখি অন্যায়ের বিরুদ্ধে মুসলিম বিশ্বের (শাসকদের) ভূমিকা ও প্রতিবাদ যথেষ্ট না হলেও অন্তত মুসলিম ভাইবোনদের অন্তর থেকে অন্যায়ের বিরুদ্ধে ঘৃনা মুছে যায়নি। আমরা দেখি সেসব ভাইবোনদের যারা গরিব হলেও চায়না থেকে অর্থনৈতিক লাভের হিসাব না করে শুধু অসীম ঈমানী প্রাচুর্যকে দুনিয়াবী টাকা পয়সা অস্ত্রশস্ত্রর উপর প্রাধান্য দিয়েছেন।
ডঃ আব্দুল্লাহ আজম কর্তৃক রচিত ইসলামী pdf বই ডাউনলোড করতে নিচে নামের উপর ক্লিক করুন।
১। আফগানিস্তানে আমার দেখা আল্লাহর নিদর্শন
২। আল্লাহর সাথে সততা
৩। কারা জান্নাতী কুমারীদের ভালবাসে
৪। তাওহীদ আল আমালী
৫। তাফসীরে সুরা তওবা
২। আল্লাহর সাথে সততা
৩। কারা জান্নাতী কুমারীদের ভালবাসে
৪। তাওহীদ আল আমালী
৫। তাফসীরে সুরা তওবা
আমরা প্রমাণ দেখি যে আল্লাহ মাজলুমের পক্ষে আছেন, জালেমের পক্ষে নয়। আজকে এক মিলিয়নেরও বেশি (১০ লাখেরও বেশি) মুসলিম সেসব ক্যাম্পে বন্দি আছেন। সমগ্র উইঘুর পরিবারগুলোকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলা হয়েছে। পরিবারের সদস্যরা একে অপরকে দেখেন না দেড় বছর ধরে। জানেন না তাদের প্রিয় মুখগুলো কোথায় আছে? কমন আছে? আমাদের লোকেরা এরকম নির্যাতন সয়ে আসছে দীর্ঘ ৬৮ বছর ধরে, শুধু ঈমানের বলে বলীয়ান হয়ে। এখন চীন আমাদের ঈমানের উপর আঘাত করছে। তারা আমাদের উইঘুর এবং কাজাখ মুসলিম পরিচয়কে চায়না নাস্তিকতায় বদলে দিতে চায়।
আমাদের উইঘুর জাতীয়তা আমাদের নির্বাচিত নয়। এটা আল্লাহর পক্ষ হতে নির্বাচন করে দেওয়া। তাই চীনের পক্ষে কখনোই সম্ভব না এই পরিচয় বদলে দেওয়া। আমরা বিশ্বাস করি পৃথিবীতে কিয়ামত পর্যন্ত আমরা এই উইঘুর পরিচয় নিয়ে বেঁচে থাকবো। আর এভাবে লড়াই চালিয়ে যাব।
আমাদের ভাইদের কাছে আমাদের এটাই চাওয়া আপনারা স্বৈরাচারের পক্ষ নিবেন না। আপনারা আওয়াজ তুলুন। আমাদের পাশে থাকুন। সে সমর্থন শুধু আমাদের জন্য অনুপ্রেরণাই হবে না বরং মুসলিম বিশ্বের অন্যান্য অঞ্চলেও প্রেরণার বাতি জ্বালবে। জানবে, আমাদের লক্ষ লক্ষ ভাইবোন চীনের ক্যাম্পেগুলোতে বন্দি। দেখবে, রাজনীতিবিদরা কী করে, আর মিডিয়া রাষ্ট্রের কাছে প্রশ্ন করবে।
অধিকিন্তু, সেই সমর্থন এশিয়ার দেশগুলোকে এসব ক্যাম্প সম্পর্কে জানাতে ভূমিকা রাখবে এবং কার্যকরভাবে দ্রুত পদক্ষেপের দিকে নিয়ে যাবে।
ভাইয়েরা, আল্লাহ আপনাদের মঙ্গল করুন! আল্লাহ আপনাদের সংগঠনগুলোর এবং নেতাদের সফল করুন!
অধিকিন্তু, সেই সমর্থন এশিয়ার দেশগুলোকে এসব ক্যাম্প সম্পর্কে জানাতে ভূমিকা রাখবে এবং কার্যকরভাবে দ্রুত পদক্ষেপের দিকে নিয়ে যাবে।
ভাইয়েরা, আল্লাহ আপনাদের মঙ্গল করুন! আল্লাহ আপনাদের সংগঠনগুলোর এবং নেতাদের সফল করুন!
ওয়ার্ল্ড উইঘুর কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট
রাবিয়া কাদির
রাবিয়া কাদির
উইঘুরের কান্না বই থেকে....
লেখক মুহসিন আব্দুল্লাহ, প্রকাশ করেছে প্রজন্ম পাবলিকেশন
লেখক মুহসিন আব্দুল্লাহ, প্রকাশ করেছে প্রজন্ম পাবলিকেশন
বই এর PDF Download Link Credit : islamicboisomahar